ছুটির শৃঙ্খলে বন্দি জীবনে কোথাও যাওয়ার যেন ফুরসত নেই। তবুও পারিবারিক বা কর্ম জীবনের ব্যস্ততার মাঝে সপ্তাহে একদিন সুযোগ করে নিলেই হয়। সে সুযোগে ঢাকার কাছেই একদিনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন গাজীপুরের দীপালি রিসোর্ট থেকে।
অবস্থান: ঢাকা থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে গাজীপুরের মইরানে দীপালি রিসোর্টের অবস্থান। প্রায় ৬ একর জমিতে গড়ে ওঠা রিসোর্টটি বেশ পরিপাটি। রিসোর্টটি আকারে ছোট হলেও ছিমছাম আর নান্দনিক। এছাড়া গাজীপুরের হোতাপাড়ায়ও একই নামে আরেকটি রিসোর্ট আছে। দুটাকে আবার এক করে ফেলবেন না। পর্যটকদের সুবিধার্থে মইরানেরটি দীপালি রিসোর্ট-২ নামে বেশি পরিচিত।
বৈশিষ্ট্য: এখানে তিন তলা বিশিষ্ট তিনটি আলাদা ভবন রয়েছে। পাবেন সুইমিংপুল, দোলনা, খেলনা, ফুটবল মাঠ, আড্ডার ব্যবস্থা। এছাড়াও রয়েছে বাস্কেটবল কোর্ট, টেবিল টেনিস বোর্ড, বিলিয়ার্ড বোর্ড। রিসোর্টের আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে পুকুরে মাছ ধরা। চাইলে আপনার ধরা মাছের ফ্রাই করে খেতে পারবেন। এখানকার সুইমিংপুল বেশ বড়। বাচ্চাদের জন্য আলাদা পুল রয়েছে। একটি সুইমিংপুল সবসময় খোলা থাকে। যখন ইচ্ছা তখনই পানিতে নামতে পারবেন। পুলের পাশেই রয়েছে মিউজিক সিস্টেম।
খাবার: রিসোর্টের খাবারের ব্যবস্থা খুব ভালো। সকালে পরোটা, ডাল, ভাজি, হালুয়া আর ডিম। দুপুর ও রাতের খাবারে মাছ, মাংস, পোলাও, সাদা ভাত, ডাল, সবজি, ভর্তা ইত্যাদি পাবেন। পাশাপাশি বারবিকিউ করার ব্যবস্থাও রয়েছে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
শেনজেন ভিসা প্রসেসিং (বিজনেসম্যান)
Manila 5D/4N
Vietnam & Cambodia 9D/8N
খরচ: এখানে জনপ্রতি খরচ পড়বে ১৬০০-২৫০০ টাকা। তবে বুকিংয়ে সময় জেনে নেওয়া ভালো। বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ০১৮১১৪৮০৮৩২, ০১৮১১৪৮০৮৩৩, ০১৮১১৪৮০৮৩৪ বা ০১৭৯৯৭৭৪০০৬ নম্বরে।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক দিয়ে বোর্ডবাজার হয়ে যেতে পারবেন। এছাড়া ঢাকা বাইপাস সড়কও ব্যবহার করতে পারবেন। তবে নিজস্ব গাড়ি নিয়ে গেলে বেশি ভালো হয়। গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। একই ভাবে গাজীপুরের হোতাপাড়ায় গেলে পেয়ে যাবেন দীপালি রিসোর্ট-১। তাই আগেই নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনি হোতাপাড়া নাকি মইরান যাবেন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৮৪৩ বার পড়া হয়েছে




