দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ঢাকার সঙ্গে সরাসরি ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ নিয়েছে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থা। অন্যদিকে মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার পাশাপাশি ইউরোপে নতুন রুটে বিমান চালুর চিন্তা করছে বাংলাদেশও। নতুন গন্তব্যে ফ্লাইট চালু করতে দেশি-বিদেশি উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা। তবে দেশের বিমানবন্দরের সক্ষমতা ও ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বাড়াতে হবে বলে মত তাদের।
অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে ভ্রমণেও বিমানে চড়ার আগ্রহ বাড়ছে দেশের মানুষের। বাড়ছে কাজের সন্ধানে দেশের বাইরে যাওয়া মানুষের সংখ্যাও। সে সঙ্গে অবস্থানগত কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ স্থাপনেও ঢাকাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো। প্রায় দুই দশক পর বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি বিমান চালুর ঘোষণা দিয়েছে মিসর।
ঢাকায় ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজও। ২০০২ সালের পর বিমান যোগাযোগ চালু করতে চায় উজবেকিস্তান। একইভাবে মালদ্বীপ, কলম্বোর পাশাপাশি ইউরোপেও নতুন রুট চালুর চিন্তাভাবনা করছে বাংলাদেশও।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Moscow & St.Petersburg 6D/5N
Day Long Package
Cambodia (Siem Reap & Angkor Wat) 3D/2N
অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, এখন কিন্তু অনেক বিদেশি এয়ারলাইন্স বাংলাদেশে আশার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং আরও বাড়বে। বৈদেশিক আয়ের কর্মসংস্থান আরও বাড়তে পারত। কিন্তু আমাদের এ সীমাবদ্ধতার কারণে, বিমানবন্দরের হ্যান্ডলিং সীমাবদ্ধতার কারণে এ কাজগুলো ব্যাহত হচ্ছে। যাত্রীদের অপেক্ষার সময় বন্দরে সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট করা এ টার জন্য যে ধরনের সক্ষমতা রাজধানীর শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থাকার দরকার সেখানে আমার মনে হয় যথেষ্ট অপ্রতুলতা আছে। এখন যদি নতুন বেশ কিছু এয়ারলাইন্স অপারেট করে তাহলে সেক্ষেত্রে এ ফ্যাসিলিটি অপ্রতুল হয়ে যাবে।
বর্তমানে বাংলাদেশ বিমান ফ্লাইট পরিচালনা করছে ১৬টি দেশে। আর বেসরকারি নভোএয়ার একটি এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ফ্লাইট পরিচালনা করছে ৭টি দেশে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৬৩ বার পড়া হয়েছে