ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা পৌর শহরে রয়েছে জোড়া কালী ও শিবমন্দির। ১৮২০ সালে মুক্তাগাছার জমিদার রঘু নন্দনের স্ত্রী মহারানী বিমলা দেবী মন্দির দুটি স্থাপন করেন। বিমলা দেবী ছিলেন মহারাজ শশীকান্ত আচার্য চৌধুরীর মাতা। একই মাপের মন্দির দুটির উচ্চতা প্রায় ৯০ ফুট। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মন্দিরের মূল্যবান মালামাল লুণ্ঠিত হয়ে যায়। ভাঙচুর করা হয় বহু মূল্যবান পাথরের তৈরি বিগ্রহ। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের চকচকে সাইনবোর্ড সাঁটানো থাকলেও দুইশ বছরের পুরোনো মন্দির দুটি জীর্ণ-শীর্ণ। পেছনের দিকে হেলে পড়া মন্দির দুটি থেকে খসে পড়ছে কারুকাজ ও খন্ড-বিখন্ড। খসে পড়ছে এর ইট। ভেতরে বড় বড় ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে ইতিহাসের সাক্ষী জোড়া মন্দিরটি। ভয়ে ভেতরে কেউ ঢুকতে সাহস করে না। বাইরে থেকেই বাতি প্রজ্বালনের মাধ্যমে পূজা অর্চনা করা হচ্ছে।

যুগল এ মন্দির ছাড়াও ১৮১২ সালে নিজ জমিদারির অন্তর্গত ময়মনসিংহের ত্রিশালের বালিপাড়া গ্রামে প্রজাদের জলকষ্ট নিবারণে একটি বড় দীঘি এবং শ্বশুরের নামে রঘুনেশ্বর শিবমন্দির স্থাপন করেন।

ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার মুক্তাগাছা শহরের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পের সামনে জমিদার বাড়িতে মন্দিরজোড়া অবস্থিত। মুক্তাগাছা উপজেলা থেকে মন্দিরজোড়ার দূরত্ব ১৬ কিলোমিটার।

ফিচার বিজ্ঞাপন

US Visa (Spouse)

মূল্য: 5,000 Taka

ইস্তানবুল ৪দিন ৩ রাত

মূল্য: ২৯,৯০০ টাকা

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

Online Shopping BD (Facebook Live)



২৫৩ বার পড়া হয়েছে