করোনা পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাব্যবস্থা ভয়ানক ক্ষতির মুখে পড়েছে। এটা টিকিয়ে রাখা এইসময়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। শিক্ষাব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে টেলিভিশন ও অনলাইনে শ্রেণি কার্যক্রম চলছে। কিন্তু মোট শিক্ষার্থীর অর্ধেক বর্তমানে টেলিভিশনে আর মাত্র ১৭ শতাংশ অনলাইন মাধ্যমে লেখাপড়ায় যুক্ত হচ্ছে
বলে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি আয়োজিত এক ওয়েবিনারে বক্তারা বলেন।
এতে বলা হয়, দারিদ্র্য, ইন্টারনেটের গতিশীলতা এবং বিদ্যুৎসহ অন্যান্য ব্যবস্থার কারণে শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়পক্ষকে প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হচ্ছে। এই অবস্থায় শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে শিক্ষকরা মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন। তারা শিক্ষার্থীর বাড়িতে গিয়ে হোমওয়ার্ক দিয়ে পরে তা ফের গ্রহণ করতে পারেন।
মাউশি মহাপরিচালক বলেন, অনেকে মনে করেন যে, অনলাইন ও দূরশিক্ষণে লেখাপড়া পরিচালনার এই ব্যাপারটি সাময়িক। করোনা চলে গেলে আগের অবস্থায় ফিরে যাবেন তারা। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যে বলেছে যে, দুবছরও এই পরিস্থিতি থাকতে পারে। তাই শিক্ষকদেরকে দূরশিক্ষণ আর অনলাইনে অভ্যস্থ হতে হবে। পাশাপাশি শিক্ষাথীদেরকে আর কীভাবে সেবা দেয়া যায় সেটি উদ্ভাবন করতে হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মালাওয়শিয়া ও ইন্দোনেশিয়া ৭দিন ৬রাত
মালয়শিয়া ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
Alexandria & Cairo 6D/5N
অনুষ্ঠানে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শিক্ষকেরা যুক্ত হন। তারা বলেন, অনলাইন শিক্ষায় নানা প্রতিবন্ধকতার অন্যতম ইন্টারনেটের দাম। এটা কমানো খুবই জরুরি। এছাড়া এই শিক্ষা চালিয়ে নিতে অল্প অর্থে ল্যাপটপ, ট্যাব, মোবাইলসহ উপকরণের ব্যবস্থা করা দরকার। নইলে দরিদ্র মানুষ লেখাপড়া থেকে ছিটকে পড়বে। তারা আরও বলেন, অনলাইন ক্লাসে ছাত্রছাত্রীরা সেভাবে যুক্ত হচ্ছে না। ইন্টারনেটের গতির সমস্যা আছে। এই অজুহাতে তারা যুক্ত হতে সেভাবে চেষ্টা করে না। আর ভবিষ্যতেও যেহেতু এ শিক্ষা চালিয়ে নিতে হবে, তাই এব্যাপারে শিক্ষকদের ট্রেনিং দরকার। ট্রেনিংয়ের অভাবে বর্তমানে এই মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম সেভাবে চালিয়ে নিতে পারছেন না শিক্ষকরা।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২২৯ বার পড়া হয়েছে