করোনাভাইরাস মহামারির কারণে এ বছর ৪০ শতাংশ বিক্রি কমে যাওয়ায় বাংলাদেশের অটোমোবাইল শিল্প গভীর অনিশ্চয়তায় মধ্যে পড়েছে। বর্তমান এই সংকটের মধ্যে গাড়ির জন্য ঋণ দিতে ব্যাংকগুলোর আগ্রহ কম থাকায় এই অনিশ্চয়তা আরও বেড়েছে।

বারভিডার আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, সারাদেশে প্রতিদিন গড়ে ৩৬টি গাড়ি বিক্রি হয়। ২০১৯ সালে গড়ে প্রতিদিন বিক্রি হয়েছে ৬১টি গাড়ি। বারভিডার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ৪০ শতাংশ বিক্রি কমে যাওয়া অটোমোবাইল আমদানিকারক এবং বিক্রেতাদের সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

২০১৯ সালে তার প্রতিষ্ঠান অন্তত ২০০ গাড়ি বিক্রি করলেও করোনাভাইরাসের প্রভাবে এ বছর বিক্রি ৫০টি গাড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে বলে মনে করছেন তিনি। এর অর্থ, তার বিক্রি কমেছে প্রায় ৭৫ শতাংশ। গাড়ির ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই) আগের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি সতর্ক।

ফিচার বিজ্ঞাপন

ইস্তানবুল ৪দিন ৩ রাত

মূল্য: ২৯,৯০০ টাকা

বালি ও লম্বক ৫দিন ৪ রাত

মূল্য: ২৯,০০০ টাকা

গত জুনে কোভিড-১৯’র কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলার জন্য রিকন্ডিশন গাড়ি ব্যবসায়ীরা ৫০০ কোটি টাকার প্রণোদনা দাবি করে। আমদানিকারকরা নগদ অর্থের সংকটে থাকায় মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় ছয় হাজার গাড়ি আটকা পড়েছে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩৮ বার পড়া হয়েছে