করোনায় থমকে আছে শিক্ষা ব্যবস্থা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই স্থবিরতায় চালিয়ে নিচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ক্লাস হলেও পরীক্ষা হচ্ছে না। সেই সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা কয়েকটি পরীক্ষা না দিতে পারায় কোনো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারছেন না। সেইসঙ্গে দেখা দিয়েছে সেশনজটের শঙ্কা। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাতিল হয়েছিলো দুটি বোর্ড পরীক্ষা। সে সময় এটি ছিল আলোচিত বিষয়। এরপর দীর্ঘ সময় পর করোনায় বাতিল করা হলো বোর্ড পরীক্ষা।
পিইসি, জেএসসি বাতিলের পর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষাও বাতিল করে সরকার। এবং সর্বশেষ গত ২১শে অক্টোবর মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এমন পরিস্থিতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের নিয়ে তেমন কোনো উদ্যোগ পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ছে এটা অনুমেয়। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সেদিন বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো পরিস্থিতি এখনো সৃষ্টি হয়নি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ১৭ই মার্চ শুরু হয়ে কয়েকদফায় বাড়িয়ে তা ৩১শে অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম আল হোসেন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো পরিবেশ এখনো তৈরি হয়নি। তাই নতুন করে আরো ছুটি বাড়াতে হবে। আগামী ২৯শে অক্টোবর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
শেনজেন ভিসা প্রসেসিং (বিজনেসম্যান)
USA Visa (for Businessman)
Cambodia (Phnom Penh & Siem Reap) 6D/5N
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়তে পারে, তবে কতদিন বাড়বে তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কয়েকদিনের মধ্যেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩০২ বার পড়া হয়েছে





