আমরা যারা চাকরি করি তাদের দিনের বেশির ভাগ সময়ই অফিসে পার হয়। অফিসের এই ব্যস্ত সময়ে আমরা সব থেকে বেশি অবহেলা করি খাওয়া। তাই এই সময়ে খাওয়ার ব্যাপারে নিজেকে সচেতন থাকতে হবে।
অফিসে র বিষয়টি ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। বাসা থেকে খাবার নিয়ে যেতে হবে। দুপুরের খাবারের জন্য ভাত, মিক্সড সবজি, ভাজা, ডাল এবং মাছ অথবা মাংস খাওয়া যেতে পারে। ছোলা সিদ্ধ বা ভুনা রাখা যেতে পারে। গ্রিন টি, আদা চা বা ব্ল্যাক কফিও রাখা যাবে টিফিনের আইটেমে।
টিফিন বক্সে মশলাদার খাবারের বদলে সেন্ডউইচ রাখুন। অবশ্যই দোকান থেকে কেনা মেয়োনিজ ও চিজ ঠাসা সেন্ডউইচ নয়। অফিসে নিয়ে যান বাড়িতে বানানো শশা, টমেটো ও সামান্য সেদ্ধ আলুর স্লাইস দিয়ে বানানো সেন্ডউইচ। সেই সঙ্গে রাখতে পারেন মরশুমি ফল। এগুলি অফিসে নিয়ে যাওয়াও খুব সহজ ও অত্যন্ত পুষ্টিকর। সেই সঙ্গে অফিস লাঞ্চে শারীরিক সমস্যা না থাকলে অবশ্যই রাখুন একটি ডিম সেদ্ধ। প্রোটিনে ঠাসা ডিম অত্যন্ত উপকারী পেট ভরার পাশাপাশি এনার্জি বৃদ্ধিতেও।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Australia Visa for Lawyer
কলম্বো ৩দিন ২ রাত
কুয়ালালামপুর-গেন্টিং ৩দিন ২ রাত
মাঝে মধ্যে লাঞ্চ বক্সে ভরে নিন ড্রাই ফ্রুটস। যেমন- কাঠ বাদাম, আখরোট, খেজুর চাইলে বিস্কুটও খাওয়া যেতে পারে। একটু ভারি লাঞ্চের জন্য অবশ্যই রাখতে পারেন, চিড়ের পোলাও। এটি খেতেও খুব ভালো আর বানানো খুব সহজ। বাড়তি ওজন নিয়ে সমস্যা থাকলে লাঞ্চ বক্সে ভরে নিন ওটস। জল বা দুধে ফুটিয়ে সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন এই খাবার। বাজারে এখন নানান স্বাদের ওটস পাওয়া যায়। তাই সহজেই পেট ভরাতে চাইলে অবশ্যই রাখতে পারেন ওটস। সেই সঙ্গে মাঝে মধ্যে রাখুন টক দই।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৫৯ বার পড়া হয়েছে





