প্রতিদিন ক্লান্ত শরীর ও মন জুড়াতে ঘরে ফিরি আমরা। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে একই রকম গৃহসজ্জা থাকলে তা আমাদের মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তখন ইচ্ছা করে পুরনো সজ্জা বদলে ফেলতে। তবে ঘরের চেহারা বদলানোর জন্য চমকদার সোফা কিংবা দামি আসবাবের প্রয়োজন নাই। প্রয়োজন একটু স্মার্টলি চিন্তা করা। নতুন কিছু গাছ বা হাউজ প্ল্যান্ট, বাতি কিংবা পুরনো আসবাবের দোকান থেকে কেনা একটা প্রাচীন আসবাবেই বদলে যাবে ঘরের চেহারা।

সবুজে বাঁচুন
ঘরের কোনে দুই চারটা গাছই যথেষ্ট বাড়ির পরিবেশ বদলে ফেলতে। শুধু বারান্দাই নয়, বসার ঘর, খাবার ঘর, শোবার ঘর এমনকি রান্নাঘরেও দু’একটা গাছ রাখতে পারেন। অতিরিক্ত খরচ না করেও এভাবে বাড়িতে আনতে পারেন নতুনত্ব।

নতুন রঙ নতুন সাজ
ঘরের একঘেয়ে ভাব কাটাতে নতুন রঙ করে ফেলতে পারেন। খুব দামি পেইন্ট, ওয়ালপেপার এসব জরুরী নয়। সাদা বা বেইজ রঙ করতে পারেন। তারপর দেওয়ালসজ্জার উপকরণ, ফটোগ্রাফ ও পারিবারিক ছবি দিয়ে সাজিয়ে ফেলুন ঘরের দেওয়াল। একবার রঙ করলে তা কিন্তু দীর্ঘদিন থাকে। তাই রঙ করা খরচ সাপেক্ষ হলেও এটি দীর্ঘদিনের জন্য খরচ বাঁচাবে।

বাতি বদলান
ঘরের চেহারা বদলে ফেলতে বাতি বদলানোর জুড়ি নাই। একটা বা দুটো বড় বড় লাইটের পরিবর্তে একের অধিক ছোট ছোট লাইট বদলে দেবে ঘরের সৌন্দর্য। এর জন্য অনেক টাকা নয় প্রয়োজন সৌন্দর্য মাপার চোখ।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Cairo & Luxor 5D/4N

মূল্য: 62,900 Taka

USA Visa (Private Job Holder)

মূল্য: 5,000 Taka

পুরনো আসবাবে নতুন সাজ
শহরের বিভিন্ন পুরনো আসবাবের দোকানে ঘুরে ঘুরে কিনতে পারেন ভিনটেজ বা প্রাচীন আসবাব। এটি শুধু খরচই বাঁচাবে না, ঘরে আনবে নতুনত্ব। কাঠের আসবাব হলে কেনার সময় নতুন করে রঙ করিয়ে নিতে ভুলবে না।

ছোট বিষয় ছোট নয়
পরিবর্তন বললেই মনে হয় বড় পরিবর্তনের কথা। কিন্তু বড় কোন বদল না এনেও আমরা বদলে ফেলতে পারি আমাদের ঘরের চেহারা। কিছুটা সময় নিয়ে ভেবেচিন্তে ছোট ছোট বদল আনতে পারেন ঘরের সাজে। যেমন সব ঘরের পর্দা না বদলে একটি একটি করে ঘরের পর্দা বদল করুন। একই পদ্ধতি অবলম্বন করুন কুশন কাভার, চাদর, কার্পেট, রাগ ইত্যাদির ক্ষেত্রেও।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



১৮৩ বার পড়া হয়েছে