বাংলাদেশের উপকূল থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরে পাক খেতে থাকা ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ ঘণ্টায় চার কিলোমিটার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে উত্তর-উত্তর পশ্চিমে। এর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি হচ্ছে রাজধানীতেও।
সোমবার (২৪ মে) রাত সাড়ে ৯টার পর থেকে রাজধানীতে এবং বিকেল থেকে দেশের কিছু অঞ্চলে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে, এখনও বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র বলছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়েছে। সন্ধ্যা ৬টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এটি ৬ ঘণ্টায় বাংলাদেশের দিকে ২০ থেকে ২৫ কিলোমিটার অগ্রসর হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে ঘূর্ণিঝড়টি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে এবং বুধবার (২৬ মে) ভোর নাগাদ উত্তর উড়িষ্যা-পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা উপকূলের কাছে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় পৌঁছাতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার। যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর বিক্ষুদ্ধ আছে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
জাপান ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
ব্রুনাই ভিসা
Dubai (City tour- Abu Dhabi tour) 4D/3N
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে অবস্থান করতে নিষেধ করা হয়েছে। আবহাওয়া অফিস বলছে, মঙ্গলবার থেকে গরমের তীব্রতা ধীরে ধীরে কমে আসতে পারে।
Source: risingbd
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৮৭ বার পড়া হয়েছে