বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘ই-কমার্সের মাধ্যমে পেঁয়াজ বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে টিসিবি। পেঁয়াজের বাজার এক মাসের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। ভোক্তারা পেঁয়াজ ব্যবহারে একটু সাশ্রয়ী হলে আর কোনো সমস্যা হবে না।’
বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কনফারেন্স রুমে পেঁয়াজের মজুত, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় এসব কথা বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে বর্তমানে প্রায় ৬ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ মজুত আছে। টিসিবির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। পেঁয়াজ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন, প্রয়োজনের অতিরিক্ত পেঁয়াজ কিনবেন না।‘
তিনি বলেন, ‘ভারত থেকে এলসির মাধ্যমে কেনা পেঁয়াজের মধ্যে যেগুলো সীমান্ত পার হওয়ার অপেক্ষায় আছে, সেগুলো দুই-এক দিনের মধ্যে বাংলাদেশে ঢুকবে। টিসিবি এবার পেঁয়াজের বড় ধরনের মজুত গড়ে তোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।’
গত বছরের তুলনায় দেশে এবার প্রায় ১ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বেশি উৎপাদিত হয়েছে, এ তথ্য উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগে থেকেই পেঁয়াজের আন্তর্জাতিক বাজারের প্রতি নজর রাখা হচ্ছিল। সে কারণে টিসিবির মাধ্যমে পেঁয়াজ আমদানির ব্যবস্থা করা হয়। গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি কেজি ৩০ টাকা দরে দেশব্যাপী খোলা বাজারে বিক্রি শুরু করা হয়। তা আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।’
ফিচার বিজ্ঞাপন
Thimpu-Paro-Dochala Pass-Punakha 6D/4N
Hanoi, Halong, Halong Bay Cruise 5D/4N
Dubai (City Tour) 4D/3N
টিপু মুনশি বলেন, ‘পেঁয়াজের মজুত, সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পাশাপাশি জেলা প্রশাসন বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে। পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে ভারত সরকারের সাথে কূটনৈতিক মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। গত বছরের মতো অন্যান্য দেশ থেকে বাংলাদেশের বড় কোম্পানিগুলো এবারও প্রয়োজনীয় পেঁয়াজ আমদানি করবে। পেঁয়াজ সরবরাহে কোনো ঘাটতি হবে না। পেঁয়াজ নিয়ে অস্থির হওয়ার কোনো কারণ নেই।’
News: risingbd
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৬৯ বার পড়া হয়েছে