কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই মিলছে ই-পাসপোর্ট। কারণ এই পাসপোর্টের জন্য আপনাকে দাঁড়াতে হচ্ছে না লম্বা লাইনে। দালালের খপ্পর বা পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা লাগছে না। সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে যেকোনো স্থান থেকে আপনি ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারছেন। কিভাবে আবেদন করবেন তা নিয়েই আজকের আয়োজন।
ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে। অথবা পিডিএফে ফরমেটে ডাউলোড করেও ফরম পূরণ করা যাবে। নতুন ই-পাসপোর্ট করতে হলে কিছু কাগজ সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হয়। সেগুলো হলো-এনআইডি অথবা স্মার্ট কার্ডের ফটো কপি, পরিচয়পত্রের মূল কপি অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে দেখাতে হবে। ১৮ বছরের কমবয়সীদের জন্য জন্ম-নিবন্ধন সার্টিফিকেট, বাবা-মায়ের ছবি ও এনআইডি’র কপি জমা দিতে হয়।
ই-পাসপোর্ট পোর্টালে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিজীবীদের জমা দিতে হবে অনাপত্তিপত্র-এনওসি এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ অবসরের প্রমাণপত্র হিসেবে পেনশন দলিল দেখানোর কথা বলা হয়েছে। এছাড়া প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/ নিকাহনামা এবং বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Australia Visa for Businessman
নির্ভেজাল ও নিস্কন্টক প্লটে বিনিয়োগের নিশ্চয়তা
কানাডা ভিসা
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জানাতে হবে। নতুন পাসপোর্টের ক্ষেত্রে পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি, জিডি কপিসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৩৪ বার পড়া হয়েছে