প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদুল আজহার আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ঢাকা ছাড়ছেন হাজার হাজার মানুষ। রবিবার ঈদ যাত্রার শেষ দিনে রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে ঘরমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। ঘন্টার পর রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও লঞ্চ টার্মিনালে বসে থাকতে গিয়ে নারী ও শিশুরা পড়েছে চরম ভোগান্তিতে।
রবিবার সকাল থেকে রাজধানীর গাবতলী, মহাখালী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে আপনজনদের সঙ্গে ঈদ করতে যাওয়া মানুষের ভিড় বাড়ছে। শেষদিনেও ঘরে ফেরা মানুষের জনস্রোতে পরিণত হয়েছে বাস টার্মিনাল গুলো। তবে গত তিন দিনের তুলনায় যাত্রীচাপ কিছুটা কম।
এদিকে সদর ঘাট লঞ্চ টার্মিনালে ঘরমুখো যাত্রীদের প্রচণ্ড ভিড়। ভোর ৬টা থেকে লঞ্চ ছাড়া শুরু হলেও যাত্রীরা লঞ্চে ওঠার জন্য অপেক্ষা করছেন গভীর রাত থেকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে যাত্রীদের চাপ। টার্মিনাল, পন্টুন, লঞ্চের কেবিন, ডেক ও ছাদ কানায় কানায় ভরে গেছে মানুষে। অতিরিক্ত চাপ সামলাতে সময়ের আগেই ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে লঞ্চ। ভোর থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে ছেড়ে গেছে ১২টি লঞ্চ। অপেক্ষায় আছে আরও ৩০টি।
ঈদযাত্রার শেষ দিনেও শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে ট্রেন। রাজধানীর কমলাপুর থেকে প্রায় প্রতিটি ট্রেনকেই নির্ধারিত সময়ের পরে স্টেশন ছেড়ে যাচ্ছে। সবচেয়ে বেশি শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে উত্তরাঞ্চলের ট্রেনগুলোতে। এর মধ্যে লালমণি ঈদ স্পেশাল ট্রেনটির যাত্রা বাতিল করা হয়েছে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Kandy, Nuwara Eliya & Colombo 5D/4N
Maldives (Hulhumale Island) 3D/2N
Kathmandu-Pokhara 5D/4N
প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে মানুষ আর মানুষ। সিডিউল বিপর্যয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে তাদের। প্রিয়জনদের পাশে থাকতে পারবেন কিনা সেই আশঙ্কার ছাপ সবার চোখে মুখে ফুটে উঠেছে।
ঘন্টার পর রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও লঞ্চ টার্মিনালে বসে থাকতে গিয়ে নারী ও শিশুরা পড়েছে চরম ভোগান্তিতে। লোকে লোকারণ্য হওয়ায় একটু বিশ্রামের জায়গাও নেই। সঙ্গে যোগ হয়েছে টয়লেটের সমস্যা।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৪৮৬ বার পড়া হয়েছে