পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায়ের জন্য বিশেষ কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

শুক্রবার ডিএমপি কমিশনারের দেয়া ওই আদেশে বলা হয়েছে, ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। সেই সঙ্গে মসজিদের ওযু খানা ব্যবহার না করে প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসস্থান থেকে ওযু করে মসজিদে আসতে হবে।

করোনা ভাইরাসের মহামারীর কারণে ঈদগাহ বা উন্মুক্ত স্থানে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের জামায়াত অনুষ্ঠিত হবে না। এই ক্ষেত্রে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণের জীবনের ঝুঁকি বিবেচনা করে এ বছর ঈদের নামাজের জামায়াত খোলা জায়গার পরিবর্তে নিকটস্থ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামায়াতের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

ডিএমপির নির্দেশনায় আরো রয়েছে যে ঈদের নামাজের জামায়াতের পূর্বে মসজিদ জীবানুনাশক দ্বারা পরিস্কার করতে হবে, ঈদের নামাজের জামায়াতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। মসজিদের প্রবেশদ্বারে সাবান/হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে, নামাজের জামায়াতে আগত ধর্মপ্রাণ মুসল্লীগণকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে, ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দুরুত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

কালিজিরার তেল

মূল্য: ১৬০০ টাকা/কেজি

এক কাতার অন্তর অন্তর কাতারবদ্ধ হতে হবে, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে মসজিদে জামায়াত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো থেকে বিরত থাকুন, মসজিদে শৃক্সখলার সঙ্গে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক ব্যবস্থা রাখার জন্য মসজিদ কমিটি, করোনা পরিস্থিতিতে আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের বাসায় যাতায়াত করা থেকে বিরত থাকতে হবে, ঈদের দিন ও পরবর্তী সময়ে বিনোদন কেন্দ্রে যাতায়াত না করে নিজ ঘরে অবস্থান করে পরিবারের সদস্যদের সাথে ঈদ উদযাপন করতে হবে, ঈদ উদযাপনের লক্ষ্যে যারা ঢাকার বাহিরে যাবেন তারা তাদের বাসা অথবা ফ্ল্যাটের মেইন গেটে অটোলক ব্যবহার করুন এবং বাসাবাড়ী ত্যাগের পূর্বে রুমের দরজা-জানালা সঠিকভাবে তালাবদ্ধ রাখতে হবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৪০৪ বার পড়া হয়েছে