বাস, ট্রেন কিংবা ট্যাক্সিতে নয়, এখন এয়ারপোর্ট পর্যন্ত যাওয়া যাবে উড়ে উড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স এমন উড়ন্ত ইলেক্ট্রিক ট্যাক্সি কিনতে যাচ্ছে। এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ বলছে, আগামী ৫ বছরের মধ্যে অন্তত ২শ’ টি উড়ন্ত ইলেক্ট্রিক ট্যাক্সি কিনবেন তারা। হেলিকপ্টারের মতো দেখতে এই ট্যাক্সিগুলো দিয়ে যাত্রীরা আকাশপথে যাবেন এয়ারপোর্টে। ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স ফ্লাইং ট্যাক্সি ফার্ম আর্চারেও বিনিয়োগ করবে ১১০ কোটি ডলার।

এ চুক্তির আওতায় পড়বে উড়ন্ত ইলেক্ট্রিক গাড়ি বিক্রির বিষয়টি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন এডমিনিস্ট্রেশনের অনুমতি লাগবে এ উড়ন্ত গাড়ি কিনে ব্যবহারের জন্য। ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স এবং যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ মেসা এয়ারলাইন্স যৌথভাবে আর্চারের ইলেক্ট্রিক এয়ারক্রাফট কেনার চুক্তি করেছে। আর্চারের জন্য এটা বিশাল ব্যাপার। কারণ এর মধ্য দিয়ে শেয়ারবাজারে আসার সুযোগ পাবে আর্চার। এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ বলছে, ফ্লাইং ইলেক্ট্রিক ট্যাক্সিগুলো বিমানের যাত্রী নিয়ে হাইওয়ে হয়ে এয়ারপোর্টে পৌঁছাবে।

ক্যালিফোর্নিয়ার প্রতিষ্ঠান আর্চার কর্তৃপক্ষ বলছে, উড়ন্ত ট্যাক্সিগুলো ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে। বিমানবন্দরে ট্যাক্সিগুলো যাত্রীদের পৌঁছে দেবে আবার পরিবেশ দূষণও হবে না। কারণ ট্যাক্সিগুলো ব্যবহার করবে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি।

ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ বলছে, সঠিক প্রযুক্তি ব্যবহার করলে বিমান চলাচলে পরিবেশ দূষণ কমানো সম্ভব। কিন্তু নেক্সট জেনারেশন কোম্পানিগুলোকে তা বাস্তবায়ন করতে হবে দ্রুত।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Singapore Tour with Sentosa 4D/3N

মূল্য: ২৪,৯০০ টাকা

Moscow & St.Petersburg 5D/4N

মূল্য: 114,000 Taka

একই চুক্তির আওতায় যৌথভাবে আরো ৫০ কোটি ডলারের এয়ারক্রাফট কিনবে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স ও মেসা এয়ারলাইন্স। করোনা মহামারির কারণে আন্তর্জাতিক বিমান যোগাযোগ দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকায় এয়ারলাইন্সগুলোকে ব্যয় কমাতে হয়েছে, ভ্রমণে ধস নামায় দীর্ঘদিন বিশ্বব্যাপী অলস পড়েছিল যাত্রীবাহী বিমান। গেল বছর ৭শ’ কোটি ডলার লোকসান হয়েছে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের। কর্মী ছাঁটাই না করে ক্ষতিপূরণ আর প্রণোদনার জন্য মার্কিন সরকারের ওপর নির্ভরশীল ছিল এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ।

Source: Aviationnewsbd

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩২৫ বার পড়া হয়েছে