কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়া যাবে পর্যটকবাহী বিলাসবহুল জাহাজ এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেসে। আগামী ৩০ জানুয়ারি জাহাজটি শুভ উদ্বোধন করা হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি থাকবেন নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের নৌ-সচিব এম এ সামাদ।

জানা যায়, জাহাজটি পরিচালনা করবে কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড। সার্বিক সহযোগিতায় থাকবে ফারহান এক্সপ্রেস ট্যুরিজম। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফারহান এক্সপ্রেস ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর। এটি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী শিপইয়ার্ডে বিআইডব্লিওটিসির উপকূলীয় জাহাজ বহরের লিজেন্ডারি নৌযান এমভি আলাউদ্দিন আহমেদ নামে পরিচিত ছিল। যা বর্তমানে এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস নামে নতুনভাবে রূপান্তরিত হয়েছে।

নৌযানটি আগে চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে হাতিয়ার নলচিরা হয়ে সন্দ্বীপে চলাচল করতো। বর্তমানে জাহাজটির মালিকানা কর্ণফুলী শিপইয়ার্ড অধিগ্রহণ করে। পরে ডিজাইন ফার্ম এসএসটি মেরিন সল্যুশনের মাধ্যমে নকশা পরিবর্তন করে।

এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেসকে নিজস্ব ডকইয়ার্ডে নতুনভাবে চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়। পুরোপুরি প্রস্তুত নৌযানটি সার্ভিসে যাওয়ার আগে সী ট্রায়ালের অংশ হিসেবে কর্ণফুলী নদী থেকে পতেঙ্গার সমুদ্র মোহনা পর্যন্ত ট্রায়াল সম্পন্ন করে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Domain Registration

মূল্য: ১,৫০০ টাকা

Cambodia (Phnom Penh & Siem Reap) 6D/5N

মূল্য: 43,900 Taka

প্রায় ৫৫ মিটার দীর্ঘ ও ১১ মিটার প্রশস্ত নৌযানে মেইন প্রাপালেশন ইঞ্জিন হচ্ছে দুটি। আমেরিকার বিখ্যাত কামিন্স ব্র্যান্ডের একেকটির ক্ষমতা প্রায় ৬০০ বিএইচপি করে। জাহাজটি ঘণ্টায় প্রায় ১২ নটিক্যাল মাইল গতিতে ছুটতে পারে। ১৭টি ভিআইপি কেবিন সমৃদ্ধ। নৌযানে ৩ ক্যাটাগরির প্রায় ৫০০ আসন রয়েছে। রয়েছে কনফারেন্স রুম, ডাইনিং স্পেস, সী ভিউ ব্যালকনি।

উদ্বোধনের পরই জাহাজটির ভাড়ার তালিকা ও সময়সূচি প্রকাশ করা হবে। তাই একটু অপেক্ষা তো করতেই হবে। কেননা নিরাপদ ও আরামদায়ক ভ্রমণের সঙ্গী হতে পারে কর্ণফুলী এক্সপ্রেস।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৩৪ বার পড়া হয়েছে