বাইক প্রেমীদের জন্য সুখবর , কমতে যাচ্ছে মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি। এর ফলে একজন বাইকারের তার বাইকটি রেজিস্ট্রেশন করা আরো কিছুটা সহজ হয়ে উঠবে।  ভবিষ্যতে ১০০ সিসি অথবা তার চেয়ে কম সিসির বাইক রেজিস্ট্রেশন ফি হবে ২ হাজার টাকা এবং ১০০ সিসির বেশি যেসব বাইক রয়েছে সেগুলোর রেজিস্ট্রেশন ফি হবে ৩,০০০ টাকা। তবে অন্য ফি গুলোতে পরিবর্তন আসে নি।

এর ফলে ব্যবহারকারীদের ১০০ সিসি পর্যন্ত বাইকের জন্য দিতে হবে ৮,৫৭৯টাকা এবং ১০০ সিসির বেশি বাইকের জন্য দিতে হবে ১১,৫৯০ টাকা। এই ব্যয়ের মধ্যে পরিদর্শন চার্জ, রোড ট্যাক্স এবং পুনঃনির্বাচিত নম্বর প্লেট চার্জ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।  শিল্পের অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিরা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) সম্মতি পাওয়ার পরে হ্রাস রেজিস্ট্রেশন ব্যয়ের বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করবে।

Bangladesh Motorcycle Assemblers and Manufacturers Association (BMAMA) চলতি অর্থ বছরের বাজেটের আগে মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি ৮১% কমিয়ে ৪,০০০ টাকা করার প্রস্তাব করেছিল।

জাপানি বিনিয়োগকারীদের মতে, ট্র্যাফিক জ্যাম ও সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি সহ বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মধ্যে এখনও বাংলাদেশের মোটরসাইকেলের সেক্টর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বৃদ্ধি বজায় রাখতে নিবন্ধন ফি হ্রাস করতে হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

ব্রুনাই ভিসা

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

যমুনা রিসোর্ট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ১৫০০ টাকা জনপ্রতি

বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১০ টি ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল নির্মিত বা একত্রিত হয়, যথা: রানার, হিরো, বাজাজ, হোন্ডা, টিভিএস, ইয়ামাহা, সুজুকি, বেনেলি, জোংশেং এবং লিফান। BMAMA এর তথ্য অনুসারে এ খাতে এখন পর্যন্ত প্রায় আট হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে, যা প্রায় দুই লাখ লোককে প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে চাকরি দেয়। মোটরসাইকেল শিল্পটি প্রতি বছর ডিউটি, ট্যাক্স এবং ভ্যাট হিসাবে প্রায় ২,০০০ কোটি টাকা অবদান রাখে। অধিকন্তু, নিবন্ধকরণ ফি থেকে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা আয় করার সুযোগ রয়েছে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩০৫ বার পড়া হয়েছে