ঘর সাজাতে অনেক খরচ! – ধারণাটি সঠিক নয়। স্বল্প খরচেই আপনার ঘর রাঙিয়ে তুলতে পারেন। এ জন্য প্রয়োজন সৃজনশীলতা। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করলে আপনার সাদামাটা ঘরটিও হয়ে উঠবে দৃষ্টিনন্দন। একই সঙ্গে ফুটে উঠবে আপনার সৃজনশীলতা ও রুচির পরিচয়। চলুন এক নজরে কিছু টিপস দেখে নিইঃ

ঘরের বাড়তি জিনিস বাতিল করুন

অপ্রয়োজনীয় জিনিস ঘরের জায়গা দখল করে। অনেক সময় বাচ্চাদের খেলনা ফ্লোরে পড়ে থাকে। এগুলো স্মৃতি হিসেবে রাখতে না চাইলে কাউকে দান করে দিতে পারেন। একটি বাক্সে খেলনাগুলো গুছিয়ে রাখলে ঘর পরিষ্কার দেখাবে।

ফুল দিয়ে ঘর সাজান

কম খরচে ঘর সাজাতে ফুলের বিকল্প নেই। ঘরে ফুল রাখলে দেখবেন, সেখানে প্রশান্তি বিরাজ করছে। একগুচ্ছ তাজা ফুল ঘরের এক কোনায় রাখলে মন যেমন ভালো হবে, তেমনি ঘরকে লাগবে উজ্জ্বল।

সুগন্ধি ব্যবহার করুন

ঘরকে প্রাণবন্ত করতে এয়ারফ্রেশনার ব্যবহার করুন। এতে মন সতেজ হবে, ঘরও হবে সুগন্ধময়।

মনের রঙে দেয়াল সাজান

ফিচার বিজ্ঞাপন

Email Marketing

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

Kathmandu-Pokhara 5D/4N

মূল্য: ১৪,৯০০ টাকা

এক রঙ দিয়ে সব দেয়ালে না সাজিয়ে মনের মতো করে রাঙাতে পারেন বিভিন্ন রঙে। বিভিন্ন রং দিয়ে দেয়ালে নকশাও এঁকে নিতে পারেন। এতে ঘরের দেয়ালটি হবে দৃষ্টিনন্দন।

দেয়ালে পেইন্টিং রাখুন

ঘরে শৈল্পিক ছোঁয়া দিতে চাইলে দেয়ালে পেইন্টিং ঝোলাতে পারেন। কম খরচেই এসব পেইন্টিং এখন কিনতে পারবেন বিভিন্ন শপিংমলে। অবশ্য বিখ্যাত পেইন্টারের মূল কাজ সংগ্রহ করতে গেলে খরচ একটু বেশিই পড়বে। সে ক্ষেত্রে কোনো ফটোগ্রাফ দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। তবে ছোট ছোট ছবি এলোমেলো করে না ঝোলানোই ভালো, এতে সৌন্দর্য নষ্ট হবে।

আসবাবপত্র ঠিক জায়গায় রাখুন

ঘরের সঠিক জায়গায় সঠিক আসবাবটি বসান। আর যদি ঘরে শিশু থাকে, তাহলে তাদের জন্য আলাদা ফাঁকা জায়গা রাখার চেষ্টা করুন। এতে দেখবেন, ঘরটি আরো পরিপাটি হয়ে উঠবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৯৮৭ বার পড়া হয়েছে