করোনাকালে অনেক মানুষই অনেক সমস্যার মধ্যে জীবন কাটাচ্ছেন ৷ গত দেড় বছরে অনেকেই চাকরি হারিয়েছেন ৷ হন্যে হয়ে খুঁজেও আরও একটি চাকরি পেতে ব্যর্থ হয়েছেন ৷ অতিমারির জেরে হঠাৎ করেই বেকার হয়ে পড়েছেন এমন মানুষের সংখ্যা অনেক ৷ তাই চাকরি ছেড়ে অনেকেই ব্যবসার দিকে ঝুঁকেছেন ৷ তবে ইচ্ছে থাকলেই তো আর নিজের ব্যবসা শুরু করে দেওয়া যায় না ৷ যে কোনও ‘স্টার্ট আপ’-এর আগে অনেক রকম পরিকল্পনার প্রয়োজন রয়েছে ৷ কী ধরণের ব্যবসা করলে প্রচুর মুনাফা সম্ভব, তার একটা ধারণা দেওয়া হলো।
আজ আমরা চন্দন চাষের (Sandalwood Cultivation) বিষয়ে আলোচনা করব ৷ চন্দনের চাহিদা শুধু এ দেশেই নয়, গোটা বিশ্বেই প্রচুর ৷ তাই চন্দন দিয়ে অনেক মুনাফা সম্ভব ৷ মাত্র এক লক্ষ টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করে ৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব ৷
চন্দন চাষ করলে তাতে বাম্পার মুনাফা সম্ভব ৷ এর জন্যই এখন তরুণ-তরুণীরা চাকরির চেয়ে নিজের ব্যবসা করার বিষয়ে অনেক বেশি আগ্রহী ৷ একদিকে যখন তরুণ সমাজ চাকরির জন্য হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছে, তেমন অন্যদিকে আবার এমনও মানুষ রয়েছেন, যারা নিজের ব্যবসাতেই সন্তুষ্ট ৷ নিজের গ্রামেই সাধ্যমত বিনিয়োগে তাঁরা শুরু করে দিয়েছেন ব্যবসা ৷
কীভাবে করবেন চন্দন চাষ
ফিচার বিজ্ঞাপন
জাপান ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
ভুঁড়ি কমান, সুস্থ থাকুন
Siem Reap Cambodia 4D/3N
চন্দন গাছ দু’ভাবে তৈরি করা সম্ভব ৷ এক হল, অর্গ্যানিক এবং আরেকটি হল ট্র্যাডিশনাল ৷ অর্গ্যানিক উপায় চন্দন চাষ করতে ১০-১৫ বছর লেগে যায় ৷ আর ট্র্যাডিশনাল উপায়ে লাগে ২০-২৫ বছর ৷ চন্দের গাছ অন্য গাছের চারার তুলনায় অনেক বেশি দামি হয় ৷ তবে একসঙ্গে অনেক বেশি পরিমাণে গাছের চারা কিনলে আপনি কম টাকায় পেয়ে যাবেন ৷
ভারতে চন্দন কাঠ ৮-১০ হাজার টাকায় পাওয়া যায় ৷ অন্যদিকে বিদেশে অনেক জায়গায় এর দাম ২০-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠে যায় ৷ একটা চন্দন গাছে ৮-১০ কেজি কাঠ অনায়াসে পাওয়া যায় ৷ আবার জমির দিক দিয়ে বিচার করলে চন্দন গাছের মাধ্যমে এক একর জমিতে ৫০-৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব ৷
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৫ বার পড়া হয়েছে





