করোনাভাইরাস নিঃসন্দেহে ব্যবসার পক্ষে খারাপ। বন্ধ হয়ে গেছে অনেকের আয়-রোজগারের পথ। সম্ভবত গুটিকয়েক ব্যবসা চিরতরে পরিবর্তিত হতে চলেছে। কিন্তু করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতেও কিছু ব্যবসায় খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার। অনেক খাতের জন্য আশীর্বাদ বয়ে নিয়ে এসেছে মহামারী এই ভাইরাস। এমনই একটি ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করলাম।

ডেলিভারি সার্ভিস

করোনাকালে অনলাইন কেনাকাটা অনেক বেড়ে যায়। লকডাউনের সময় যখন রেস্তোরাঁসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ, করোনাভাইরাস সংক্রমণের ভয়ে যখন লোকের বাড়িতে সাহায্যকারীও আসছে না, সে সময় সকালের নাশতার রুটি, বিকালের নাশতার নানা আইটেমের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। যার ফলে খাদ্য এবং খুচরা পণ্য সরবরাহ (ডেলিভারি করা) পরিষেবা প্রতিষ্ঠানগুলো বাড়তি সুবিধা লাভ করে।

ইতিমধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান সংকটকালের চাহিদা পূরণে নতুন ডেলিভারি কর্মী নিয়োগ দেয়। করোনাকালে আমাজন প্রায় দেড় হাজার ডেলিভারি কর্মী নিয়োগ দেয়। তারা ডেলিভারি নেটওয়ার্ক ও প্রধান কার্যালয়ে পূর্ণকালীন কাজ করবে। আর গ্রাহকদের বাড়িতে পণ্য পৌঁছে দিতে ৯ হাজার ফ্রিল্যান্স কুরিয়ার নিয়োগ দেবে হার্মস।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Australia Visa for Businessman

মূল্য: 20,000 Taka

Email Marketing

মূল্য: ১৫,০০০ টাকা

গ্রুবুথ ও আলাবামার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো করোনাকালে নতুন সম্ভাবনা দেখছে। গ্রুবুথের ব্যবসায়িক উন্নয়ন পরিচালক ম্যাডলিন স্যান্ডলিন বলেন, ‘করোনাভাইরাস আমাদের ব্যবসার নতুন দিক উন্মোচন করেছে। ইতিমধ্যে আমরা ভোক্তার চাহিদা পূরণে নতুন ডেলিভারি কর্মী নিয়োগ দিয়েছি। শুধু তাই নয়, আমাদের অনলাইন প্ল্যাটফরমে আরও অনেক নতুন রেস্তোরাঁও যুক্ত হয়েছে।’

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৫৪ বার পড়া হয়েছে