করোনা সংক্রমিত অনেকেই ১২ থেকে ২৪ দিনের মধ্যে সেরে ওঠেন। কারও কারও ৩০ দিন বা তার বেশি সময় লাগতে পারে। আবার কোনো কোনো গুরুতর রোগীর সেরে উঠতে ১২ থেকে ১৮ মাসও লেগে যেতে পারে। করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগীর সেরে উঠতে কত দিন লাগবে, তা নির্ভর করে সংক্রমণের তীব্রতা, রোগীর বয়স এবং অন্যান্য রোগের ওপর। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, করোনা রোগীদের অনেকেই সেরে ওঠার পরও মাঝেমধ্যে মৃদু শ্বাসকষ্ট, অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে ওঠা, সামান্য হাঁটলেই দ্রুত শ্বাস ও হৃৎস্পন্দনের সমস্যায় ভুগতে পারেন। কারণ, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসের সেরে উঠতে সময় লাগে। এ ক্ষেত্রে শ্বাসপ্রশ্বাসের ডিপ ব্রিদিং ব্যায়াম কিছুটা কাজে আসতে পারে। এ ছাড়া আরও কিছু বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।

করোনা থেকে সেরে ওঠার পরও শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা বা অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে যাওয়ার প্রবণতা দেখা গেলে চিকিৎসক বা বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন। ফুসফুসের এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান আবারও করার প্রয়োজন পড়তে পারে। ফাইব্রোসিস বা ফুসফুসের কলা শক্ত হয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিলে চিকিৎসক দীর্ঘ মেয়াদে স্টেরয়েড বা অন্য কোনো ওষুধ চালিয়ে যেতে পারেন। 

করোনার পর বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টের তত্ত্বাবধানে ডিপ ব্রিদিং এক্সারসাইজ করতে পারেন। কারও কারও ইনহেলারজাতীয় ওষুধ দরকার হতে পারে। হাসপাতাল ছাড়ার পর চিকিৎসকের পরামর্শে রক্ত পাতলা করার ওষুধ দুই সপ্তাহ থেকে এক মাস সেবন করতে হতে পারে। যাঁদের ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাঁরা করোনা নেগেটিভ হওয়ার পরপরই কাজে যোগ দেবেন না। প্রথম দুই সপ্তাহ সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকাই ভালো। কারও কারও শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকে ব্যথাও দীর্ঘমেয়াদি হয়। সে ক্ষেত্রে ইসিজি বা ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Maldives (Paradise Island-Water Vila & Hulhumale) 4D/3N

মূল্য: ৬৯,৯০০ টাকা

Australia Visa (for Private Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৩২ বার পড়া হয়েছে