কল সেন্টারে কাজ করতে চাইলে কী কী যোগ্যতা থাকতে হয়, কাজের ধরন কেমন- এসব বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন এনআইটিএস সার্ভিস (প্রাইভেট) লিমিটেডের কাস্টমার সার্ভিস ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল ডিভিশনের ম্যানেজার আবদুল্লাহ বাদল
পেশা হিসেবে কল সেন্টার সম্পর্কে জানতে চাই?
বর্তমান যুগ টেলিমার্কেটিংয়ের যুগ। তাই সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের দেশেও অনেক কল সেন্টার গড়ে উঠছে। এখানে আছে স্থায়ী চাকরির পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজেরও সুযোগ। অনেকেই পড়ালেখার পাশাপাশি বেছে নেয় খণ্ডকালীন চাকরি। এই ফাঁকে ঝুলিতে জমা হয় অভিজ্ঞতা। পরবর্তীতে কেউ কেউ এই খণ্ডকালীন কাজকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে থাকেন। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার পাশাপাশি অনেকেই যুক্ত হচ্ছে এই পেশায়। কেউ কেউ এটাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিচ্ছেন, যা আমাদের বেকারত্বের হার অনেক কমাচ্ছে।
কারা এই পেশায় ভালো করতে পারবেন বলে আপনি মনে করেন?
কাজে আগ্রহ, সহযোগিতার মনোভাব ও ধৈর্যশীলরা এই পেশায় ভালো করতে পারবেন। কল সেন্টারের কাজে গ্রাহকের কথা মন দিয়ে শুনতে হয়। থাকতে হবে একই সঙ্গে একাধিক কাজ করার মানসিকতা। আমি মনে করি মানুষকে সেবা দেওয়ার মানসিকতা এবং ধৈর্যশক্তি যাদের বেশি, তাদের এই পেশায় ভালো করার সম্ভাবনাও বেশি।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মিশর ভিসা (বিজনেসম্যানদের জন্য)
কলম্বো ৩দিন ২ রাত
কুয়ালালামপুর-লঙ্কাউ ৫দিন ৪ রাত
নিয়োগের ক্ষেত্রে কী কী বিষয় দেখা হয়?
শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজিতে সাবলীলভাবে যোগাযোগে সমর্থ হতে হবে। শুদ্ধ উচ্চারণ, ভালো কণ্ঠস্বর, কম্পিউটার চালনার মৌলিক জ্ঞান যোগ্যতা হিসেবে দেখা হয়।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- কামরুন্নাহার কেয়া
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৮৬৩ বার পড়া হয়েছে