সম্ভাব্য পুঁজি:২০০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০০ টাকা পর্যন্ত
সম্ভাব্য লাভ:কাঠের আসবাবপত্র বিক্রি করে গড়ে শতকরা ২৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ মেলে।
প্রস্তুত প্রণালি: কাঠ কাটার মেশিনে প্রয়োজন অনুযায়ী কাঠ কেটে নিতে হবে। কাঠ কাটার জন্য এখন বড় বড় কারখানা গড়ে উঠেছে। যারা চাহিদামতো বিভিন্ন সাইজের কাঠ কেটে দেয়। কাটা কাঠের টুকরো দিয়ে একজন দক্ষ কাঠমিস্ত্রী ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী নানা পণ্য তৈরী করেন। বাজারজাতকরণের আগে বার্নিশ এবং রঙ করে পণ্যকে ক্রেতার মনের মতো করে তোলা হয়।
বাজারজাতকরণ:সাধারণত ফার্নিচারের ক্রেতারা নিজেরাই শোরুমে এসে পণ্য কেনেন। কাঠের ফার্নিচারের মধ্যে রয়েছে:- খাট, টেবিল, চেয়ার, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিলসহ নানা পণ্য।।
যোগ্যতা: ফার্নিচার ব্যবসা করার জন্য বিশেষ কোন যোগ্যতার দরকার হয় না। তবে কাঠ সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে ভালো।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

ফিচার বিজ্ঞাপন

সরবাটা ঘি ২৫০ গ্রাম

মূল্য: ৩৩০ টাকা

Australia Visa (for Private Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

কুইক সেল অফার

অবিশ্বাস্য দামে ব্রান্ডের ঘড়ির কিনুন

অবিশ্বাস্য দামে ব্রান্ডের ঘড়ির কিনু...



২,৭১৬ বার পড়া হয়েছে