কক্সবাজার জেলার একটি দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া৷ প্রায় ২১৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের ছোট্ট এই দ্বীপে আছে নানান পর্যটন আকর্ষণ৷ নির্জন সমুদ্র সৈকত, একমাত্র বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র, প্রাচীন বাতিঘর, কুতুব আউলিয়ার মাজারসহ দেখার মতো অনেক কিছুই আছে এ দ্বীপে৷
চকোরিয়ার মাগনামা ঘাট থেকে কুতুবদিয়া চ্যানেল পাড়ি দিয়েই পৌঁছতে হয় দ্বীপে৷ এখানকার সমুদ্র সৈকত উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ৷ বেশিরভাগ এলাকাই বেশ নির্জন৷ সৈকতের তীরে অনেক জায়গাতেই আছে ঝাউগাছের বাগান৷ বাংলাদেশের একমাত্র বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রটিও কুতুবদিয়ায়৷ এক হাজার কিলোওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তের আলী আকবরের ডেল এলাকায়৷
আর দ্বীপের উত্তর প্রান্তে আছে কুতুবদিয়ার প্রাচীন বাতিঘর৷ সমুদ্রপথে চলাচলকারী জাহাজের নাবিকদের পথ দেখাতে বহুকাল আগে কুতুবদিয়ায় তৈরি করা হয়েছিল একটি বাতিঘর৷ পুরানো সেই বাতিঘর সমুদ্রে বিলীন হয়েছে বহু আগে৷ তবে ভাটার সময় সেই বাতিঘরের ধ্বংসাবশেষ কখনো কখনো জেগে উঠতে দেখা যায়৷
ফিচার বিজ্ঞাপন
জাপান ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
Premium Villa
তুরস্ক ভিসা (বিজনেসম্যান)
দ্বীপের মাঝামাঝি ধুরং এলাকায় কুতুব আউলিয়ার দরবার শরীফ৷ এই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা শাহ আব্দুল মালেক আল কুতুবী জন্মস্থান এটি৷ জনশ্রুতি আছে দ্বীপটির নামকরণ হয়েছে কুতুব আউলিয়ার পূর্বপুরুষদের নামানুসারেই৷ বর্তমানে কুতুব শরীফ দরবারের দায়িত্বে আছেন তাঁরই পুত্র শাহজাদা শেখ ফরিদ৷ এছাড়া কুতুবদিয়ার সর্বত্রই লবণ চাষ হয়৷ প্রাকৃতিক উপায়ে লবণ উৎপাদনের নানান কৌশল দেখা যাবে এখানে৷
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৬৯ বার পড়া হয়েছে