ফুড ইনটলারেন্স মানে কোনো বিশেষ খাবারের প্রতি কোনো বিশেষ মানুষের বিশেষ সংবেদনশীলতা। হয়তো ওই খাবার হজমের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইমে ঘাটতি আছে তার, অথবা ওই খাবারের কোনো উপাদানে অ্যালার্জি আছে।
কোন খাবার খেলে বারবার সমস্যা হচ্ছে, এটা খেয়াল করুন। খাবারটি খাওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যে বমি ভাব, বমি, পাতলা পায়খানা, পেটব্যথা, র্যাশ, পেট ফাঁপা ইত্যাদি হতে পারে। বোঝার জন্য ফুড ডায়েরি তৈরি করা ভালো। কোন কোন দিন পেটে বা হজমে সমস্যা হয়েছে, সেদিনগুলোতে লাল দাগ দিন। এবার ডায়েরিতে দেখুন ওই দিন কী কী খাবার খেয়েছেন। এভাবে টানা দুই সপ্তাহ পর জানা সম্ভব কোন খাবারে সমস্যা আছে।
যাদের ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স আছে, তাদের দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার হজম হয় না। এনজাইমের অভাবে দুধ গাজিয়ে যায় পেটে। শিশুদেরই বেশি হয় এটা। আবার গ্লুটেন সেনসিটিভিটিও শিশুকাল থেকেই দেখা যায়। গ্লুটেন আছে রুটি ও গমের তৈরি খাবারে। পিত্তথলি না থাকলে চর্বিযুক্ত ও ভাজা পোড়া খাবারে সমস্যা হবেই।
বদহজমের জন্য ফুড ইনটলারেন্স ছাড়াও অন্যান্য কারণ আছে। যেমন পিত্তথলিতে সমস্যা, পেনক্রিয়াসের পাথর বা প্রদাহ, আইবিএস ইত্যাদি। তাই সব সময় খাবারকে দায়ী করলে চলবে না। সমস্যাটা খুঁজে বের করুন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Day Long Package
Dubai (City Tour) 4D/3N
Moscow, Novosibirsk ,Irkutsk & St.Petersburg 9D/8N
আঁশযুক্ত খাবার হজম করার এনজাইম আমাদের শরীরে নেই। তাই আঁশযুক্ত খাবার খেলে একটু পেট ফাঁপা হতেই পারে। কিন্তু মনে রাখবেন, এটা আমাদের জন্য খুব দরকারি। ফুড ইনটলারেন্সের দোহাই দিয়ে দুধ, ডিম, ফলমূল, শাকসবজি সবই বাদ দিয়ে দিলে আপনি ভিটামিন ও খনিজের অভাবে ভুগতে শুরু করবেন। তাই আগে সমস্যা কোথায়, তা চিহ্নিত করুন।
ডা. আ ফ ম হেলালউদ্দিন, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৯৭ বার পড়া হয়েছে