‘গোগ্রাসে খাওয়া’ শব্দটির সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। প্রচণ্ড ক্ষুধায় অনেকেই হাতের কাছে যা পান, তা-ই খেতে থাকেন। ক্ষুধা নিবারণের জন্য যে কেউ ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়বে, এমনটিই স্বাভাবিক। তবে এমন পরিস্থিতিতে কিছু সাধারণ খাবারও ডেকে আনতে পারে বিপদ। শুনতে অবাক লাগলেও, ভীষণ খিদের সময় কিছু খাবার গ্রহণ করা একেবারেই অনুচিত। চলুন দেখে নেওয়া যাক ওই খাবারগুলোর তালিকা—

ঝালখাবার

দুপুরের খাবার খেতে অনেকেরই কিছুটা দেরি হয়ে যায়। তাই এই সময়ে হাতের কাছে যা পান, তা দিয়েই এই পর্ব সেরে ফেলেন অনেকেই। আর এ ক্ষেত্রে অনেকেই বেছে নেন ঝাল খাবার। কিন্তু এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপত্তি। এটি আপনার হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। এ ছাড়া খালি পেটে ঝাল খাবার খেলে তা আপনার পাকস্থলির ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তবে এর সমাধানও রয়েছে। ঝাল খাবার গ্রহণের আগে দুধ কিংবা দই খেতে পারেন। এতে পাকস্থলির ওপর ঝালের প্রভাব কমে যাবে।   

ফল

খালি পেটে ফল খেতে নেই—কথাটি অনেকেই শুনেছেন। একটি আপেল বা কলা খেয়ে বেশিক্ষণ থাকা সম্ভব নয়। ফলে আপনার ক্ষুধার অনুভূতি দ্রুত ফিরে আসবে। তাই এর সঙ্গে যোগ করে খেতে পারেন প্রোটিনযুক্ত কোনো খাবার। ফলের সঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির।

কমলালেবুকফিবাসস

ফিচার বিজ্ঞাপন

বালি ৫দিন ৪ রাত

মূল্য: ২৪,০০০ টাকা

Australia Visa for Lawyer

মূল্য: 20,000 Taka

এই সব খাবার খালি পেটে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পেট খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পেটে কফি পান করা অত্যন্ত ক্ষতিকর।

বিস্কুটবাচিপস

ছোট এক প্যাকেট বিস্কুট বা চিপস বেশিক্ষণ পেটে থাকে না। এগুলোতে থাকা কার্বোহাইড্রেট কিছুক্ষণের মধ্যেই হজম হয়ে যাবে। ফলে আপনার দ্রুত ক্ষুধা লাগতে শুরু করবে, যা চলতি পথে আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে। সে ক্ষেত্রে খেতে পারেন ২৫০-৩০০ ক্যালরির কোনো খাবার। যেমন—একটি স্যান্ডউইচ বা কেক।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



১৪৪ বার পড়া হয়েছে