দেশের উল্লেখযোগ্য পর্যটন আকর্ষণ হলো সুন্দরবন, কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন্স। সম্প্রতি কক্সবাজার থেকে সেন্ট মার্টিন্স সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হলেও তা খুলনা পর্যন্ত বর্ধিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এতে এসব এলাকায় পর্যটন আকর্ষণ আরো বাড়বে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। সম্প্রতি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ওই সভার সভাপতিত্ব করেন নৌপরিবহন সচিব মো. আবদুস সামাদ। অতীতে শুধু টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন্স পর্যন্ত জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা ছিল। এতে পর্যটকদের সড়কপথে টেকনাফ যেতে যথেষ্ট ভোগান্তি পোহাতে হতো। তবে সম্প্রতি কক্সবাজার শহর থেকে সরাসরি সেন্ট মার্টিন্স পর্যন্ত জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে।
বৈঠকে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি ছাড়াও খুলনার বিভাগীয় কমিশনার, বিআইডব্লিউটিসি, বিআইডব্লিউটিএ, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন, ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব সুন্দরবন, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন মালিক সমিতির কর্মকর্তা ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জাহাজে করে সেন্ট মার্টিন্স যাওয়ার সময় সুন্দরবনের সৌন্দর্যের পাশাপাশি ভোলা-হাতিয়া-নিঝুমদ্বীপ-কুতুবদিয়া-পতেঙ্গা-মহেশখালী-কক্সবাজার-ইনানী ও টেকনাফের দৃশ্যও উপভোগ করা যাবে। পর্যাপ্ত পর্যটক পাওয়া গেলে খুলনা-সেন্ট মার্টিন্স রুটকে কলকাতা হয়ে চেন্নাই পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে বলে সভায় অভিমত প্রকাশ করা হয়।
তবে খুলনা থেকে সেন্ট মার্টিন্স রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও এখনো এ রুটের জন্য কোনো অপারেটর পাওয়া যায়নি। খুলনা-সেন্ট মার্টিন্স রুটে কোনো ব্যবসায়ী সংগঠন জাহাজ চলাচলের আবেদন করলে তা অনুমোদন দেয়া হবে। তবে তার আগে উপকূল অঞ্চলের তীর ঘেঁষে চলাচলের জন্য জাহাজের ড্রাফট তৈরি করবে নৌপরিবহন অধিদফতর।
ফিচার বিজ্ঞাপন
তুরস্ক ভিসা (বিজনেসম্যান)
মালয়শিয়া-সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ড ৭দিন ৬ রাত
বেইজিং ও কুনমিং ৭ দিন ৬ রাত
একই সঙ্গে বিদেশি পর্যটকদের আগমন ও বহির্গমন সংক্রান্ত ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস চেকিং অন বোর্ড করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সভায়। এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন পর্যটক ও বিভিন্ন বেসরকারি ট্যুর অপারেটররা। এতে সুন্দরবনের সৌন্দর্যের পাশাপাশি দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন পর্যটন স্থানের সৌন্দর্য দেশি-বিদেশি পর্যটকরা উপভোগ করতে পারবেন বলে অভিমত তাদের।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন২৮৭ বার পড়া হয়েছে




