গত ২৩ আগস্ট খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান।

এদিকে মানুষের পদচারণ না থাকায় খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলো প্রকৃতি তার রূপের পসরা সাজিয়ে বসে আছে। পদচারণা না থাকায় প্রকৃতিও আগের চেয়ে অনেক শান্ত ও নির্মল হয়ে উঠেছে। সড়কের দু’ধারে ফুটে উঠেছে বাহারি রঙের ফুল।

গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শর্তগুলোর মধ্যে পর্যটনকেন্দ্রে প্রবেশের জন্য পর্যটকদের মাস্ক পরিধান, হ্যান্ড স্যানিটাইজার/সাবান দিয়ে হাত জীবাণুমুক্ত করা, শারীরিক অসুস্থ অবস্থায় ভ্রমণ না করা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা অন্যতম। প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে জেলা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে শর্ত মেনে পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সকল প্রস্তুতি গ্রহণের কথা জানানো হয়েছে।

এর আগে, গত ১৮ মার্চ থেকে খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলার সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকদের প্রবেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এর ফলে আবাসিক হোটেল মোটেলের ৪ হাজার শ্রমিক পর্যটক গাইড ও সহস্রাধিক পরিবহন শ্রমিক, কয়েক হাজার হোটেল শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৭২ বার পড়া হয়েছে