খুশকির বিরুদ্ধে লড়াই করে করে ক্লান্ত? নানারকম শ্যাম্পু আর উপাদান ব্যবহার করেও সমাধান পাচ্ছেন না? মন খারাপ করবেন না। আপনি একা নন, আপনার মতো এমন সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। খুব সাধারণ একটি উপাদান ব্যবহার করেই খুশকি দূর করতে পারবেন। সেটি হলো মেথি।
মেথির অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল আর অ্যান্টিফাঙ্গাল, দুটি গুণই রয়েছে। তা ছাড়া প্রোটিন, ভিটামিন সি, আয়রন, পটাশিয়াম, নিকোটিনিক অ্যাসিড আর লেসিথিনেরও ভাঁড়ার রয়েছে মেথিতে, যা একসঙ্গে মিশে মাথা থেকে খুসকি তাড়াতে সাহায্য করে। মাথায় নানাভাবে মেথি ব্যবহার করতে পারেন। তাতে খুশকি কমার পাশাপাশি চুলের উজ্জ্বলতা বাড়বে, চুলের গোড়া শক্তও হবে।
মেথিবাটা
একটা বাটিতে দুই টেবিলচামচ মেথি নিয়ে সারারাত পরিষ্কার পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে মিহি করে বেটে নিন। এই বাটাটা স্ক্যাল্পে আর চুলে লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনার অবশ্যই লাগাবেন। সপ্তাহে একবার করলেই বিদায় নেবে খুশকি।
মেথি-লেবুর রস
দুই টেবিলচামচ মেথি সারারাত পরিষ্কার পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে বেটে নিন, তারপর তাতে এক টেবিলচামচ লেবুর রস যোগ করে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটা স্ক্যাল্পে আর চুলে লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে কোমল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একবার করতে হবে। লেবুর রসে চুল চকচকে হয়ে উঠবে, মেথি তাড়াবে খুশকি।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Maldives (Fun Islands) 3D/2N
চায়না ভিসা (চাকুরীজীবী)
জাপান ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
মেথি-টক দই
রাতে মেথি ভিজিয়ে রেখে সকালে বেটে নিন, তাতে যোগ করুন আধ কাপ টক দই। এবার আগের মতোই মাথায় আর চুলে মেখে আধঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। দই চুল নরম আর আর্দ্র রাখবে, আর মেথি পরিষ্কার করবে স্ক্যাল্প।
মেথি-নারিকেল তেল
সারারাত ভেজানো মেথি সকালে উঠে বেটে তাতে দুই টেবিল চামচ নারিকেল তেল যোগ করুন। চুলে লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে নিন। নারিকেল তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে। মেথির সঙ্গে মিলে নারিকেল তেল মাথায় পুষ্টি জোগায়, চুল সুস্থ খুশকিমুক্ত রাখে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৮০০ বার পড়া হয়েছে