একে করোনা মহামারীতে জনজীবন অতিষ্ঠ, এর মধ্যে শুরু হয়েছে গরমের অস্থিরতা। দিনে সূর্যের চোখ রাঙানী রাতেও কমছে না তাপ। এ যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। গত কয়েকে দিন ধরেই গরমে অতিষ্ঠ আমরা সবাই। এমন অবস্থায় কিছু ঘরোয়া উপায়ে আপনার ঘরটিকে রাখতে পারেন শীতল। আসুন জেনে নেয়া যাক ঘরোয়া এই টোটকাগুলো

গাছ: ঘরে বাঁচতে পারে এমন কিছু গাছ রাখতে পারেন বাসায়। সম্ভব হলে ছায়া দিতে পারে এমন গাছ পূর্ব-পশ্চিম অনুযায়ী লাগান আপনার বাড়িতে সরাসরি সূর্যের তাপ ঢুকতে বাঁধার সৃষ্টি করবে। যার ফলে রাতে ঘর শীতল থাকবে।

ঘরে লাইটের ব্যবহার যেমন হবে: টিউব লাইট জ্বালিয়ে রাখলে ঘর গরম হয়। সম্ভব হলে কম আলোর এলইডি আলো ব্যবহার করুন। তাপ ছড়াবে কম।

পর্দা: জানালায় ভারী পর্দা ব্যবহার করুন। হালকা পর্দার ফাঁক গলে সহজেই সূযের তাপ ঘরে প্রবেশ করতে পারে।

বরফের ব্যবহার: এক বাটি বরফ নিয়ে তা স্ট্যান ফ্যানের সামনে রেখে ফ্যান চালান। কিছুক্ষণ পর যখন বরফগুলো গলতে শুরু করবে, তখন বাতাস ওই ঠান্ডা পানি শোষণ করবে এবং চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস ছড়িয়ে পরবে। এছাড়া বালতিতেও পানি ভরে অথবা পাটের বস্তা ভিজিয়ে ঘরের এক পাশে রাখতে পারেন। এতে আপনার ঘর শীতল থাকবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Maldives (Paradise Island-Water Vila & Hulhumale) 4D/3N

মূল্য: ৬৯,৯০০ টাকা

বিছানার চাদর: বিছানার চাদর ব্যবহার করুন হালকা রঙের পাতলা সুতির কাপড়ের। এছাড়া চাদরের পরিবর্তে বিছানার উপর পাটি রাখতে পারেন। এতে ঘুমিয়ে আরাম পাবেন। ঘর মোছার সময় পানির মধ্যে লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন, ঘরের তাপমাত্রা অনেকটাই কমবে।

প্রাকৃতিক হাওয়া: আপনার বাড়ির যে অংশটি দিয়ে সবচেয়ে বেশি বাতাস চলাচল করে সেই পাশের জানালাগুলো খোলা রাখতে পারেন। ঘর ঠান্ডা থাকবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...



২৩৫ বার পড়া হয়েছে