গরমকালে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে ত্বকের লোমকূপের ভেতর থেকে শরীরের জল বা ঘাম বেরিয়ে আসে। ঘাম প্রচণ্ড গরমেও শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে। আবার ঘামে শরীরের দূষিত রেচন পদার্থও থাকে।

কোনও কারণে ঘামে মিশে থাকা লবণের কারণে লোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সেই অংশ দিয়ে ঘাম বের হতে পারে না। ফলে লোমকূপের সেই অংশটি ফুলে ওঠে। তার ওপর হয় জীবাণুর প্রকোপ। এভাবেই বেড়ে ওঠে ঘামাচি। আর ঘামাচি হলে অস্বস্তির শেষ থাকে না। তবে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। সমাধানে রয়েছে কিছু ঘরোয়া উপায়।

গরমে ঘামাচির হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার কয়েকটি উপায়—
 
১. কিছুক্ষণ পরপর ঘাম মুছে ফেলতে চেষ্টা করুন। ঘাম মোছার সময় অতিরিক্ত চাপ দিয়ে মুছবেন না। সব সময় পরিষ্কার ও নরম রুমাল ব্যবহার করবেন। সঙ্গে অতিরিক্ত রুমাল রাখতে পারেন।
 
২. গরমকালে হালকা রং ও ঢিলেঢালা পোশাক পড়ুন, যাতে পর্যাপ্ত বাতাস প্রবেশ করতে পারে। গাঢ় রঙের পোশাক পরবেন না। আর মনে রাখবেন, গরমে টাইট বা গা জড়িয়ে থাকে এমন পোশাক এড়িয়ে চলবেন।
 
৩. গরমে প্রচুর পানি পান করতে হবে। আর খাবারের পাতে রাখতে হবে প্রচুর ফল ও শাকসবজি। এতে ঘামাচি এড়ানো সহজ হবে।
 
৪. যদি পারেন, দিনে দুবার গোসল করুন। আর গোসলের সময় কম ক্ষারযু্ক্ত সাবান ব্যবহার করবেন। বেশি ঘষবেন না।
 
৫. গোসল-পানিতে অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করুন। এ ছাড়া পানির বালতিতে লেবুর রস বা নিম পাতার রস মেশাতে পারেন। এতে ত্বকে জীবাণুর বিস্তার কম হবে এবং আপনি ঘামাচিমুক্ত থাকতে পারবেন।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Premium Villa

মূল্য: ১৩,৫০০ টাকা/রাত

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৪২ বার পড়া হয়েছে