গরম আসার আগেই গাড়ির কিছু সার্ভিসিং করানো জরুরি। গরমকালে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় গাড়ির টায়ার, ফ্লুইড, এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের উপর বাড়তি চাপ পড়ে। এই সময় তাই নিজের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি গড়িরও যত্ন নেওয়া জরুরি। নাহলে পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়তে পারে। শুধু তাই নয়, জ্বালানি খরচ বেড়ে যেতে পারে। এমনকী চলতে চলতে ব্রেকডাউন হওয়াও অসম্ভব নয়।

গ্রীষ্মে গাড়ির এসির উপর সবচেয়ে বেশি চাপ পড়ে। অনেকেই অভিযোগ করেন, গাড়ির ভেতর ঠিকঠাক ঠান্ডা হচ্ছে না। এর কারণ গরম বাতাস। সরাসরি রোদের মধ্যে পার্ক করা উচিত নয়। এতে গাড়ির ভেতরের বাতাস গরম হয়ে যায়। এসির ফিল্টার পরিষ্কার আছে কি না সেটাও দেখতে হবে। ফিল্টারে নোংরা থাকলে ঠান্ডা হতে সময় বেশি লাগে। দুর্গন্ধও ছাড়ে।

অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ইঞ্জিন অয়েল দ্রুত পুড়ে যায়। বিশেষ করে পুরোনো ইঞ্জিন অয়েল। তাই ইঞ্জিন অয়েল লেভেল নিয়মিত চেক করা উচিত। নির্দিষ্ট সময় অন্তর পাল্টাতেও হবে। এতে ইঞ্জিনের মুভিং পার্টসগুলোর মধ্যে ঘর্ষণ কমবে। গাড়ির ম্যানুয়ালেই এই বিষয়ে বিস্তারিত লেখা থাকে। প্রত্যেক চালকের সেটা মেনে চলা উচিত।

গাড়ির ব্যাটারি নিয়মিত পরিষ্কার করতে হয়। ক্যাবল খুলে টার্মিনাল পরিষ্কার করা উচিত। ব্যাটারির কানেকশন ঠিক আছে কি না সেটাও দেখতে হবে। অনেক সময় টার্মিনালে মরচে ধরলে বা ময়লা জমলে ব্যাটারি ঠিকমতো কাজ করে না।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Water Lodge

মূল্য: ১২,৫০০ টাকা / রাত

Singapore Tour with Universal Studios & Sentosa 5D/4N

মূল্য: ৩৮,৯০০ টাকা

সরবাটা ঘি ২৫০ গ্রাম

মূল্য: ৩৩০ টাকা

গরমের কারণে টায়ারে বাতাসের চাপ বেড়ে যেতে পারে। আবার প্রেসার কম থাকলে তেল বেশি পোড়ে। গাড়ির পারফরম্যান্সেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই নিয়মিত টায়ারের এয়ার প্রেসার পরীক্ষা করা উচিত। প্রস্তুতকারক সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী, বাতাস ভরতে হবে।

গরমে ওয়াইপারের রাবার শুকিয়ে যায়, তাই ঠিকমতো কাজ করে না। তাই ওয়াইপারের ব্লেডে কোনো ক্ষতি বা চিড় ধরেছে কি না, দেখে নিতে হবে। তেমন হলে বদলে ফেলাই ভালো। এই সহজ নিয়মগুলো মেনে চললে গরমেও গাড়ি ভালো চলবে, ঝামেলাও কমবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৮৪ বার পড়া হয়েছে