সম্ভাব্য পুঁজি: | ৩৫০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০০ টাকা পর্যন্ত |
সম্ভাব্য লাভ: | ২৬০০ কেজি গোবর থেকে ৩৩৬ কিউবেক মিটার সিএনজি উৎপাদিত হবে। যার বাজার মুল্য ১০,০০০ টাকা। |
সুবিধা: | গবাদি পশুর গোবর ও মূত্র প্রক্রিয়াজাত করে এতদিন শুধু বায়োগ্যাসই উৎপাদিত হতো। এখন উৎপাদিত হচ্ছে রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস (সিএনজি)। আর এটা হয়েছে সিলেট শহরতলির বালুচরে।এর আগে দেশে একমাত্র গোবর থেকে সিএনজি গ্যাস উৎপাদনের প্লান্ট ছিলো বান্দরবানে। বায়োগ্যাস থেকে সিএনজি উৎপাদন করা হলে ভূগর্ভস্থ গ্যাসের উপর চাপ কমবে।১০০টি গরুর গোবর দিয়ে প্রতিদিন উৎপাদন করা যায় প্রায় ১০-১৫ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। |
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও অনুমতিপত্র সংগ্রহ করার পর সিএনজি তৈরির জন্য প্রথমে বায়োগ্যাস উৎপন্ন করে কমপ্রেসারের মাধ্যমে বড় ট্যাংকের মধ্যে রিজার্ভ করতে হবে। এরপর রিজার্ভ ট্যাংক হতে কয়েক রকমের ফিল্টার ও কমপ্রেসারের মাধ্যমে কার্বন-ডাই-অক্সাইড অপসারণ করে বায়োগ্যাসকে সিএনজিতে রূপান্তর করা হয়। বায়োগ্যাসের মধ্যে ৪০% কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও ৬০% মিথেন থাকে। মিথেনই হচ্ছে সিএনজির মূল উৎপাদক। |
বাজারজাতকরণ: | যে সব গাড়ি সিএনজিতে চলে এমন সব গাড়িই এর ভোক্তা হবে।। |
যোগ্যতা: | প্রশিক্ষন নিতে হবে।বর্তমানে বাংলাদেশের সিলেট শহরতলির বালুচরে খোকন দাস নামের এক যুবক গোবর থেকে সিএনজি ইৎপাদনের জন্য কাজ করছে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করতে পারেন। |
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
ফিচার বিজ্ঞাপন
শ্রীলংকা ভিসা (বিজনেসম্যান)
বাউন্ডারি ও রেজিষ্ট্রেশন করে নিজের প্লট বুঝে নিন
মৈনট ঘাট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
কুইক সেল অফার
১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...
২৭৬ বার পড়া হয়েছে