ধূসর রঙের একজাতীয় ছোট চামচিকা ঘণ্টায় প্রায় ৫০০ মশা বা ওরকম ছোট আকারের কীটপতঙ্গ খেয়ে শেষ করতে পারে এবং সারা রাত ধরে খেতে পারে। সুতরাং ঘরে যদি চামচিকা ঢুকেই পড়ে, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘরের মশা দূর হবে। আর তা ছাড়া মানুষের ক্ষতি করার মতো শক্তিও তার তেমন নেই। চামচিকার ছোট ছোট দাঁত ও ভীতিকর চেহারাই তার আত্মরক্ষার অন্যতম উপায়। ভয় পেলে বা আক্রান্ত হলে চামচিকা এক ধরনের চিঁ চিঁ শব্দ করে এবং চোখমুখে একটা হিংস্র ভাব ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে। এর বেশি কিছু নয়। তাই ভয়ের কিছু নেই আসলে।

তবে চামচিকা তাড়াতে চাইলে ঘরের সব লাইট জ্বালিয়ে দেওয়া যেতে পারে। চামচিকার দৃষ্টিশক্তি খুব ভালো। বাড়তি আলো ওদেরকে বাইরে চলে যেতে সাহায্য করবে। বাসার অন্য ঘরগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত দরজা-জানালা বন্ধ করে, বাইরের দিকের জানালাগুলো খুলে দিয়ে দেয়াল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে, যেন চামচিকার চলাচলের পথে বাধা না পড়ে। যদি ভুল করে ঘরে ঢুকে না থাকে, তাহলে হয়তো দু-এক চক্কর দিয়ে বাইরে চলে যাবে। অবশ্য চামচিকা যদি খাবারের সন্ধানে এসে থাকে, তাহলে কিছুক্ষণ ঘরে থাকলে ভালোই। কারণ, চামচিকা শুধু মশা নয়, মথ ও অন্যান্য পোকামাকড়ও খায়।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Australia Visa (for Govt Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

Email Marketing

মূল্য: ১৫,০০০ টাকা

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৪৪২ বার পড়া হয়েছে