পরিবারের সদস্যদের সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘর পরিষ্কার রাখা গুরুত্বপূর্ণ। ধুলো, ময়লা, স্যাঁতসেঁতে অবস্থা ইত্যাদি হলো সুস্বাস্থ্যের শত্রু এবং সে জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ঘর পরিচ্ছন্ন রাখা প্রয়োজন।

ঘরবাড়ি পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই পরিষ্কার ও নরম কিছু দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখতে হবে, যা আপনাকে অ্যালার্জিজনিত সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা করবে। পরিচ্ছন্ন ঘর কে না চায়? তাই বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগে প্রকাশিত কিছু পরামর্শ মেনে চললে খুব সহজেই আপনার ঘরের শতকরা ৫০ ভাগ ধুলোবালি দূর করতে পারবেন।

১. আসবাবপত্র কমানো

ঘর গোছানোর আগে কোথাও কোনো ময়লা জমে আছে কি না, তা দেখে পরিষ্কার করতে হবে। প্রয়োজনে পুরোনো কিংবা অব্যবহৃত আসবাব সরিয়ে ফেলুন। আসবাবপত্র কম হলে আপনার ঘর আরো প্রশস্ত দেখাবে এবং ময়লা জমার আশঙ্কাও কমে যাবে।

২. কার্পেট এড়িয়ে চলুন

আপনি অবশ্যই জানেন, কার্পেটের ভেতর ধুলো জমে থাকে। তাই আপনি যদি ধুলোমুক্ত ঘরে থাকতে চান, অবশ্যই প্রতিদিন ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে কার্পেট পরিষ্কার করতে হবে কিংবা কার্পেট ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।

৩. আলমারি পরিষ্কার রাখা

নিয়মিত আলমারির ভেতরের তাকগুলো পরিষ্কার না করলে লক্ষ করবেন কাপড়ে ময়লার আবরণ পড়ে গেছে। কাপড়কে ময়লামুক্ত রাখার আদর্শ মাধ্যম হলো, চেইন ব্যাগের মধ্যে কাপড় রাখা।

৪. যথাস্থানে জুতা রাখা

বাইরের ময়লা ঘরে আসার একমাত্র মাধ্যম জুতা। তাই জুতা যথাযথভাবে রাখতে জুতা রাখার তাক কিনুন। ফলে তা দেখতে যেমন সুন্দর লাগবে, তেমনি বাইরের ক্ষতিকর জীবাণু ঘরে আসবে না।

৫. পর্দা এবং পাটজাত দ্রব্য পরিষ্কার রাখা

আপনার ঘরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে অবশ্যই পর্দা ও পাটজাত দ্রব্য পরিষ্কার রাখতে হবে। মাসে দু-একবার অন্তত পরিষ্কার করা জরুরি।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



১৭০ বার পড়া হয়েছে