ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপসর্গ নিয়ে ফেরদৌস বেগম নামে ষাটোর্ধ্ব এক নারী চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। তিনি আসলেই ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত কি না সেটি নিশ্চিত করেননি চিকিৎসকরা। তবে স্বজনরা জানিয়েছেন, রোগী ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত জানিয়ে প্রয়োজনীয় ইনজেকশন প্রয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। তবে ইনজেকশনটি পাওয়া যাচ্ছে না।

রোববার (২৫ জুলাই) ওই বৃদ্ধাকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাকে মেডিসিন বিভাগের অধীনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো ছত্রাকজনিত রোগটির উপসর্গ মিলেছে কারও শরীরে।

চমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সুযত পাল বলেন, ‘একজন রোগী পাওয়া গেছে, উনার শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের লক্ষণ আছে। তবে তিনি আসলেই ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত কি না সেটা এখনই বলা যাবে না। নমুনা পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষা শেষে এ বিষয়ে বলা যাবে। আপাতত আমরা তাকে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সাসপেক্টেড হিসেবে চিকিৎসা দিচ্ছি।’

রোগীর স্বজনরা জানিয়েছেন, গত ২৫ জুন ফেরদৌস বেগম জ্বরে আক্রান্ত হন। ৩ জুলাই তার শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়। ১৫ জুলাই নমুনা পরীক্ষায় কোভিড নেগেটিভ আসে। কিন্তু এরপর বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে তাকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তিনি ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকেরা।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Sheraton Maldives Full Moon Resort 3D/2N

মূল্য: ৬৬,৯০০ টাকা

স্বজনরা আরও জানান, চিকিৎসার জন্য এমপোটেরিসিন-বি ইনজেকশন প্রতিদিন ৫ ভায়াল করে মোট ১৪ দিন প্রয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ওষুধটি পাওয়া না যাওয়ায় চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩১ বার পড়া হয়েছে