রাজধানীর গুলিস্তানের নবাবপুর রোডের মুখে (হানিফ ফ্লাইওভারে ওঠা নামার পথে) বাসে চাঁদাবাজির জন্য তৈরি হচ্ছে যানজট। এমনই অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। অপরদিকে নবাবপুর রোডের মুখ থেকে গুলিস্তান আন্ডারপাস মার্কেট এলাকায় জটলা লেগে থাকা সিএনজি অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের (ভাড়ায়চালিত) কাছ থেকেও আদায় করা হয়ে থাকে চাঁদা। সিএনজি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল জটলা উঠিয়ে দেওয়া ও চাঁদাবাজি বন্ধ করা হলে এ এলাকা অনেকাংশে যানজটমুক্ত রাখা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এই যানজটের কারণে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের।

সংশ্লিষ্টরা জানান, গুলিস্তান-নবাবপুর রোডের কাছাকাছি অংশে রয়েছে হানিফ ফ্লাইওভারের টোলঘর। এখান থেকে প্রতিদিন চলাচল করে নারায়ণগঞ্জ, দাউদকান্দি, কাঁচপুর, আদমজী, মেঘনা ও শনির আখরা রুটের কয়েক শ গাড়ি। কিন্তু হানিফ ফ্লাইওভারে ওঠার মুখেই বিশেষ করে লোকাল গাড়ি থামিয়ে পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নামে আদায় করা হয় চাঁদা। এর ফলে তৈরি হয় যানজটের। অপরদিকে নবাবপুর রোড থেকে আন্ডারপাস মার্কেট পর্যন্ত এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকে সিএনজি অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল দাঁড়ানো বন্ধ করা হলে গোটা এলাকা যানজটমুক্ত হতো।

এ ব্যাপারে ঢাকা জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজিঃ নম্বর- ৪৯৪) সভাপতি নাসির উদ্দিন হাওলাদার বলেন, ফুলবাড়িয়া টার্মিনাল থেকে কিছু গাড়ি চলাচল করে। এরশাদ মার্কেটের পেছনে নির্মাণকাজ চলছে। ফলে মাওয়ার গাড়িগুলো গুলিস্তান হয়ে ঘুরে আসছে। এ জন্যই যানজট হচ্ছে। এজন্য প্রশাসনের সঙ্গে বসা হয়েছে। তবে এখানে কোনো ধরনের চাঁদাবাজির সিস্টেম নেই।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Siliguri – Gangtok (Sikkim) 6D/5N

মূল্য: ২০,৫০০ টাকা

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



১৭১ বার পড়া হয়েছে