আকাশচুম্বী মূল্যের জন্য মধ্যবিত্ত মানুষের জন্য বড় অ্যাপার্টমেন্ট কেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়েই অনেকে তাই ছোট ফ্ল্যাট কিনছেন। তবে থাকার জায়গাটি ছোট হলেও কিছু উপায় অবলম্বন করে ছোট জায়গাটিকেও বড় করে উপস্থাপন করতে পারবেন। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কিছু উপায়। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে সে বিষয়টি উঠে এসেছে।
১. বাসার ফার্নিচার পছন্দ করার ক্ষেত্রে কিছুটা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিন। যেমন এর একটি উপায় হতে পারে প্রথমে বড় একটি বিছানা দিয়ে আপনার বেডরুমে একটি সম্পূর্ণতার অনুভূতি তৈরি। এরপর কক্ষের সঙ্গে মানানসই ছোট আকারের শেলফ ও অন্যান্য ফার্নিচার দিয়ে সাজান।
২. কক্ষে পর্দা লাগানোর সময় লক্ষ্য রাখুন এটি যেন আপনার দেয়ালের রঙের সঙ্গে মিলে যায়। আর এতে কক্ষের আকার অনেক বড় মনে হবে।
৩. ভেতরের বিভিন্ন কক্ষের মাঝের দরজা ও কাপবোর্ডের দরজা সরিয়ে ফেলা যেতে পারে। বিকল্প হিসেবে স্লাইডিং দরজা ব্যবহার করুন।
৪. বই রাখার জন্য ফ্লোর টু সিলিং বিস্তৃত সেলফ ব্যবহার করুন। এটি আপনার সিলিংয়ের উচ্চতা বাড়ানোর অনুভূতি দেবে। এছাড়া প্রচুর জিনিসও রাখা যাবে।
৫. ছোট বাসার জন্য মাল্টিফাংশনাল ফার্নিচার একটি ভালো সমাধান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ভাজ করে রাখা চেয়ার, টেবিল কিংবা সোফা কাম বেড।
৬. আপনার অব্যবহৃত জিনিসপত্র সরিয়ে ফেলুন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Manila & Cebu 5D/4N
কালিজিরার তেল
কুনমিং ৪ দিন ৩ রাত
৭. হালকা ও প্রাকৃতিক রঙ ব্যবহার করুন, এতে আপনার ছোট স্থানকেও বড় দেখাতে সহায়তা করবে।
৮. যেসব ফার্নিচার ভাজ করে রাখা যায়, সেগুলো ভাজ করে রাখুন। শুধু প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করুন।
৯. আপনার দেয়ালের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে পর্দা ও ফার্নিচারের রঙ পছন্দ করুন।
১০. ভাজ করে রাখা যায় এরকম ডাইনিং টেবিল ব্যবহার করুন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১,০৩৮ বার পড়া হয়েছে





