নগরকেন্দ্রিক জীবনে মাথা গোঁজার ঠাঁই বলতে দু’কামরার ফ্ল্যাট৷ ক্রমশই ছোট হচ্ছে পরিজনদের তালিকাও৷ আবার পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কর্মব্যস্ততা৷ তাই সারাদিন প্রিয়জনদের সঙ্গে দেখা করারও সময় পাওয়া যায় না বললেই চলে৷ পরিবারের সকলের সঙ্গে সময় কাটানোর একমাত্র জায়গা ডাইনিং টেবিল৷
পরিবারের বন্ধন অটুট করে যে জায়গা, সে জায়গাকে কি সুন্দরভাবে না সাজালে চলে? কিন্তু কম খরচে কীভাবে সাজাবেন ডাইনিং রুম? আপনার জন্য রইল গুরুত্বপূর্ণ টিপস৷
খাবার ঘর সাজানোর জন্য অনেকেই দামী দামী আসবাবপত্র কেনেন৷ চেয়ার, টেবিলের পিছনে খরচ করেন প্রচুর টাকা৷ কিন্তু টাকা খরচ করলেই যে ঘর সুন্দর হয়ে উঠবে, তা কে বলেছে? তার চেয়ে কম খরচে না হয় সাজিয়ে তুলুন খাবার ঘর৷ তাই কিনে ফেলুন নতুন নতুন ডিজাইনের কার্পেট৷ ওই কার্পেট দিয়ে ঢেকে ফেলুন খাবার ঘরের মেঝে৷ দেখবেন সুন্দর মেঝেই আপনার ঘরের আভিজাত্য বদলে দিয়েছে৷
জানেন কি আলোর উপরেও নির্ভর করে আপনার খাবার ঘরের সৌন্দর্য৷ তাই ডাইনিং রুমে চিরাচরিত আলোর ব্যবহার ভুলেও করবেন না৷ পরিবর্তে হালফিলের সুন্দর সুন্দর আলোকে কাজে লাগান৷ ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে কম ওয়াটের বাল্বও কিন্তু আপনার খাবার ঘরকে অন্যভাবে সাজিয়ে তোলার কাজে ব্যবহার হতে পারে৷ রাতের দিকে মোমবাতি দিয়েও সাজিয়ে ফেলতে পারেন খাবার ঘর৷ আপনার অতিথি যদি মনের মানুষ হয় তবে বাড়িতে বসেই সারা হয়ে যাবে ক্যান্ডেল লাইট ডিনার৷
ফিচার বিজ্ঞাপন
পানাম সিটি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
কালিজিরার তেল
চায়না বাঁধ সিরাজগঞ্জ প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
আয়নার সঠিক ব্যবহারেও আপনার খাবার ঘর পেতে পারে অন্য রকম লুক৷ বাড়িতে আধুনিকতার ছোঁয়া রাখতে চাইলে খাবার ঘর সাজানোর জন্য আয়নার চেয়ে ভাল বোধহয় কিছু হতেই পারে না৷
মনে রাখবেন শুধু ঘর সাজালেই চলবে না৷ সাজাতে হবে ডাইনিং টেবিলকেও৷ নইলে কিন্তু ঘরের সাজটাই মাটি৷ তাই ন্যাপকিনের রিং, চামচ কিংবা থালায় রাখুন অভিনবত্ব৷ গোলের পরিবর্তে ব্যবহার করুন চৌকো থালা, বাটি৷ তাতে অনেকটাই আধুনিক বলে মনে হবে আপনাকে৷ ফল ফ্রিজে না রেখে তা রাখুন টেবিলের উপর৷ তবে ফলের ঝুড়ির ক্ষেত্রে অভিনবত্ব থাকা বাঞ্ছনীয়৷
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৫৯ বার পড়া হয়েছে