ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে ফলাহার ভীতি কাজ করে। বেশিরভাগ ফলে মিষ্টি উপাদান বেশি, তাই অনেক ডায়াবেটিস রোগী ফল খেতে ভয় পান। কিছু ফল আছে যেগুলো খেলে ডায়বেটিস রোগীদের শরীরের ক্ষতি না করে বরং উপকার বয়ে আনবে।
এসব ফল প্রদাহের মাত্রা কমানো থেকে শুরু করে উচ্চ রক্তচাপের বিরুদ্ধে লড়ে। এতে থাকা প্রচুর ভিটামিন ও খনিজের উপস্থিতিতে মিলবে স্বাস্থ্য উপকারও। যে ৭টি ফল খাওয়া যাবে ডায়বেটিসেও—
১. আপেল
আপেলের মিষ্টি স্বাদ আপনার ডায়াবেটিসে কোনো ক্ষতি না করে বরং এর বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান উপকারী হিসেবে কাজ করবে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, আপেল পরিমিত মাত্রায় খেলে তা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে।
২. অ্যাভোকাডো
বাজারে এখন অনেক দেখা যায় বিদেশি ফল অ্যাভোকাডো। এটি স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ২০টিরও বেশি ভিটামিন ও খনিজের একটি দুর্দান্ত উত্স। এতে ফাইবারের পরিমাণও বেশি থাকে এবং এটি ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমাতে সহায়তা করে।
৩. পেঁপে
পেঁপে ডায়াবেটিস রোগীদের উপকার করে থাকে। এটি প্রাকৃতিক জারণে সমৃদ্ধ আর এটি কোষের ক্ষতির সম্ভাবনা কমায়। এতে ফ্লাভোনয়েডের মতো প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৪. বেরি জাতীয় ফল
বিভিন্ন বেরি জাতীয় ফল আপনার মিষ্ট খাবার খাওয়ার ইচ্ছে পূরনের পাশাপাশি ডায়াবেটিসে উপকার করতে পারে। এ জন্য আপনি ব্ল্যাকবেরি, ব্লুবেরি বা স্ট্রবেরি বেছে নিতে পারেন। কারণ এ ফলগুলোর সবটাতেই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ শক্তিতে ভরপুর।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Siliguri – Gangtok (Sikkim) 6D/5N
পানাম সিটি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
SIliguri – Gangtok – Lachung (Sikkim) 7D/6N
৫. কামরাঙা
এই ফলটি ফাইবার ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। আর এটি প্রদাহবিরোধী প্রক্রিয়াগুলোকেও ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে এবং কোষের ক্ষতি মেরামত করতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিসেও এ ফলটি আপনি খেতে পারেন।
৬. নাশপাতি
নাশপাতি পুষ্টি সমৃদ্ধ এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই এবং হজমের উন্নতিতে অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্বাস্থ্যকর খাবারের সঙ্গে নাশপাতি খাওয়া টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
৭. কমলা
কমলা একটি ফাইবার পরিপূর্ণ ফল আর এটি রক্তে শর্করার শোষণকে ধীর করতেও সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন সি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া কমলায় ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফাইবারের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি পাওয়ার হাউস।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন১৭১ বার পড়া হয়েছে