কিছু মানুষ মনে করেন তারা খাওয়ার জন্য বাঁচে। খাওয়া নিয়েই তাদের যত ভাবনা টেনশান। তারা সব সময় মুখরোচক এবং প্রিয় খাবার খেতে পছন্দ করেন। মানুষের জিহবার স্বাদের অনভূতি আছে মানুষ ভালো মজার খাবার খেতে চাইবে এটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু খাবারের উদ্দেশ্য নিয়ে জ্ঞানী লোকেরা ভিন্ন কথা বলেন। তারা মনে করেন মানুষ খাওয়ার জন্য বাঁচেনা। বরং বাঁচার জন্যও তাই। বরং সমস্ত প্রাণীজগত তাই। তাঁকে বেঁচে থাকার জন্য খাবার প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করতে হয়। খাবার জন্য বেঁচে থাকা শুধু ভুল কিংবা অমানবিক কথা নয় এটা শুনতে অসভ্য এবং বর্বর মনে হয়।
তবে খাবারকে সুস্বাদু পুষ্টিকর করে খাওয়ার মাঝে কোনো দোষ থাকতে পারে না। রান্না করাও একটা শিল্প। আর আমরা রসনা বিলাস এর কারণে জিহবাতে স্বাদ লাগার জন্য অনেক সময় অপুষ্টিকর ও মুখরোচক, তৈলাক্ত, ঝাল এসব খাবার খাই। তবে সুস্থ্যভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের এ ব্যাপারে নিয়ন্ত্রণ থাকা উচিত।
তবুও সৌখিন লোকেরা সৌখিন খাবারের সন্ধান করেই থাকেন। আসুন ঢাকার এরকম কিছু বাহারী খাবারের সন্ধান জেনে নিই।
১. বিরিয়ানী ও আলু বোখারার সস- ফখরুদ্দিন বাবুচি
২. নান্না বিরিয়ানি এর মোরগ-পোলাও – বেচারাম দেউরীতে
৩. কাচ্চি বিরিয়ানী- সুনামী রেস্তোরা, ঝিগাতলা
৪. কাচ্চি+গ্লাসি- হোটেল আল-রাজ্জাক, মতিঝিল
৫. স্বাদ এর তেহারী- লালমাটিয়ার
৬.তেহারী- তেহারী অন হুইলস, বনানী
৭. গাউছিয়া হোটলের গ্রিল- ঝিগাতলা
৮. খাসীর লেকুশ- নবাবপুর রোডে হোটেল স্টার
৯. ৭০টি আইটেমের বুফে-নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরীতে
১০. খিঁলগাও এর ভোলা ভাই বিরিয়ানী এর গরুর চাপ এবং মুক্তা বিরিয়ানী এর গরুর চাপ, খাসীর চাপ এবং ফুল কবুতর
১১. হীরাঝীলের ভূনা খিচুড়ী- ঘরোয়া হোটেল, মতিঝিল
১২. হেরিটেজ এর শর্মা- হাতিরপুল মোড়ে
১৩. বিফ পাস্তা- ঢাকাশর্মা হাইস, নিকুঞ্জ
১৪. গ্রীল চিকেন- সানমুন হোটেল, মগবাজার
১৫. গরু ও খাশির চাপ- বিহারী ক্যাম্প, মো:পুর
১৬. “মান্জারের পুরি”- মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনে
১৭. কাকড়া ভাজি- সোবহানবাগের প্রিন্স রেস্টুরেন্ট
১৮. গ্রীল-চিকেন- সাইন্স-ল্যাবের ছায়ানীড়ে
১৯. হাজীর বিরিয়ানী- নাজিরা বাজার
২০. কাবাব বন- লালবাগের ভাটের মসজিদের পাশে
২১. সরবত আর লাচ্ছি- তারা মসজিদের সামনের
২২. দই চিড়া- চিড়াঘর, বাংলাবাজার
২৩.শওকতের কাবাব- মিরপুর-১০
২৪.. মহাখালীর কস্তুরির সরমা
ফিচার বিজ্ঞাপন
শ্রীলংকা ভিসা (বিজনেসম্যান)
Moscow, Novosibirsk & Irkutsk 7D/6N
মালয়শিয়া ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
২৫. মেজবানী মাংশ- দাওয়াত ই মেজবান ধানমন্ডি
২৬. ভুনা গরু আর ভর্তার সাথে ভাত- চানখারপুলের নীরব হোটেল
২৭. বটি কাবাব আর গুরদার- নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লা হোটেল
২৮. কাকড়া, সিজলিং, সূপ- ভূত এর আড্ডা
২৯. মামার আলুর দম-সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনে
৩০.ফলের নানা রকম- নিকুঞ্জ মসজিদের সামনে খিলখেত।
৩১. ইলিশ সস- ধানমন্ডির কড়াই গোশত
৩২. বাদশাহ মিয়ার চা-নিমতলী
৩৩. কাচ্চি বিরিয়ানি, বোরহানি ও আলু বোখারা- ফকরুদ্দিন বাবুচি
৩৪. কোয়েলের ছাপ- ইছাপুরা, ৩০০ ফিট
৩৫. ঝাল ফুচকা- মিরপুর পানির ট্যাঙ্ক
৩৬. মাটন দম বিরিয়ানী এবং হাইদ্রাবাদী বিরিয়ানী- গুলশান ২ এর খাজানা
৩৭. গ্রীল চিকেন- উত্তরার বাংলা রেস্তোরা
৩৮. হালুয়া, পরোটা, সন্দেশ- অমূল্য মিষ্টান্ন ভান্ডার (শাঁখারীবাজার) ।
৩৯. বিফ খিচুড়ী- অষ্টব্যঞ্জন, কাঁটাবন ঢালে
৪০.গরুর কালো ভুনা- পল্টনের (বিজয়নগর পানির ট্যাকিংর পেছনে) নোয়াখালী হোটেলের
৪২. বিভিন্ন ধরনের ইফতার- পুরান ঢাকা
৪৩. পাউরুটি দিয়ে গরুর মাংশ- গ্রান্ড সুইটেসের পাউরুটি আর উজ্জল হোটেলের গরুর মাংশের ঝোল- মগবাজার ওয়ারলেস।
৪৪. উটের মাংশ- মোহাম্মদী হোটেল, শাহজাদপুর, গুলশান – নতুন বাজার
৪৫. পরটা দিয়ে ঝিলাপী- জননী হোটেল, কোকাকোলা মোড়, ভাটারা
৪৬. কম তেলে দুপুরের খাবার- দেশী হোটেল মতিঝিল
৪৭. মাল্টার স্পেশাল চা- হোটেল রিজেন্সির পিছনে, নিকুঞ্জ খিলখেত
৪৮. সব্জি পুরি- হোটেল ব্যাচেলর, ৩ নং রোড, নিকুঞ্জ ২
৪৯. চিকেন গ্রীল- হোটেল তিনবন্ধু, নতুনবাজার
৫০. শিং মাছের ঝোল রান্না ও হাসের মাংশ- কাশেম মামা, নুহাশ পল্রীর সামনে, আগে অর্ডার করতে হবে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
Online Shopping BD (Facebook Live)৪০০ বার পড়া হয়েছে