দেশে করোনার প্রকোপ না কমলেও ঈদকে সামনে রেখে দেশে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। তবে ঈদের পরপরই শুরু হচ্ছে সর্বাত্মক লকডাউন। এ সময় সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি পোশাক কারখানা, শিল্প প্রতিষ্ঠানও বন্ধ থাকবে।

মঙ্গলবার ( ১৩ জুলাই) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যদিও এতোদিন সব লকডাউনে গার্মেন্ট ও শিল্পকারখানা খোলা ছিল। নতুন প্রজ্ঞাপনে ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এগুলো বন্ধ রাখা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঈদ–পূর্ববর্তী ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে ১৪ জুলাই, অর্থাৎ কাল বুধবার মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ছয়টা পর্যন্ত সব ধরনের বিধিনিষেধ শিথিল করা হলো। এরপর থেকেই, অর্থাৎ ২৩ জুলাই সকাল ছয়টায় আবার কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হবে। চলবে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত। ঈদের পর শুরু হওয়া এই কঠোর বিধিনিষেধে পোশাক কারখানাসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে।

গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। প্রথম মৃত্যু হয় ১৮ মার্চ। ওই মাসের শেষ দিকে সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। তখন অনেক কারখানা বন্ধ করলেও কিছু খোলা ছিল।

ফিচার বিজ্ঞাপন

US Visa (Spouse)

মূল্য: 5,000 Taka

চায়না ভিসা (বিজনেসম্যান)

মূল্য: ১০,০০০ টাকা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় গত ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় সাত দিনের সর্বাত্মক লকডাউন। এই বিধিনিষেধ ছিল ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত। পরে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ৭ দিন অর্থাৎ ১৪ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

Source: Ittefaq

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩৮ বার পড়া হয়েছে