করোনা সংক্রমণ রোধে সাত দিনের লকডাউন শুরু হয়েছে। লকডাউনের প্রথম দিন সোমবার (৫ এপ্রিল) সকালে শুধু আছিয়া খাতুন নয় তার মতো হাজারও পোশাক শ্রমিক, চাকরিজীবীরা বিপদে পড়েছেন। 

সকালে মিরপুর ধৌউর এলাকায় দেখা গেছে, গাড়ি না পেয়ে অনেকে দাঁড়িয়ে আছেন। আবার কেউ কেউ পণ‌্য পরিবহনের ভ‌্যানে করে কর্মস্থলে যাচ্ছেন। পিকআপে চড়েও অনেককে যেতে দেখা গেছে। সেখানে মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব। অধিকাংশের মুখে ছিল না মাস্ক। আবার অনেকে থুতনিতে মাস্ক ঝুলিয়ে রেখেছেন।

রাজধানীর মালিবাগ থেকে মিরপুর মাজার রোডে অফিসে আসেন মঞ্জুরুল আলম। তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। লকডাউনের প্রথম দিনের সকালে দুর্ভোগে পড়েন তিনি। 

মঞ্জুরুল আলম বলেন, ‘এটা কেমন লকডাউন, সেটাই বুঝলাম না। অফিস-আদালত খোলা। শুধু গাড়ি আর মার্কেট বন্ধ।’

সকালে অনেক ঝাঁক্কি ঝামেলার মধ‌্যে দিয়ে অফিসে আসতে হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সকালে পূর্ব নয়া টলার বাসা থেকে বের হয়ে হেঁটে হেঁটে মগবাজার এলাম। সেখান থেকে রিকশা করে মগবাজার। আবার মগবাজার থেকে রিকশা নিয়ে কারওয়ান বাজার। সেখানে চার জন মিলে একটা অটোরিকশা ঠিক করে মিরপুর এলাম। আজ অন‌্য দিনের তুলনায় চার গুণ টাকা বেশি লেগেছে।’
এদিকে, স্বাস্থ‌্যবিধি মেনে চলতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। 

ফিচার বিজ্ঞাপন

সিঙ্গাপুর ভিসা (চাকুরীজীবী)

মূল্য: ১০,০০০ টাকা

Australia Visa for Businessman

মূল্য: 20,000 Taka

Maldives (Hulhumale & Fun Island) 3D/2N

মূল্য: ২৮,৯০০ টাকা

এ বিষয়ে মিরপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এস আই) শ্রীধাম চন্দ্র হাওলাদার রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ রোধে পুলিশ কাজ করছে। সবাই যাতে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে কাজ করা হচ্ছে। এছাড়া, যারা মাস্কা ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে তাদের বিনামূল‌্যে মাস্ক দেওয়া হচ্ছে। হ‌্যান্ড স‌্যানিটাইজারও দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া, যাতে চায়ের দোকান বা অন‌্য দোকান না খোলে সেই বিষয়েও খেয়াল রাখা হচ্ছে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ রোধে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। আমরা জনগণকে সচেতন করতে মাইকিং করছি।’

Source: Risingbd

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩১ বার পড়া হয়েছে