বাঙালি নারীর নখে হলুদের দাগ থাকবে না তাই কি হয়! শখের বসে হোক কিংবা প্রতিদিনের দায়িত্বের কারণে হোক, রান্নাঘরে যেতে হবেই। আর বাঙালির রান্নায় অবধারিতভাবেই থাকে হলুদের ব্যবহার। সেখান থেকে নখে দাগ বসে যাওয়া মুহূর্তের ব্যাপার। সেই হলুদের দাগ দূর করতে গিয়ে ম্যানিকিওরের বারোটা বেজে যায়! ফলে আপনার হাত হারাতে থাকে তার স্বাভাবিক সৌন্দর্য।

এই হলুদ আবার আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। হলুদের কারকিউমিন নানা রোগ সারায়। ইদানীং তো বিদেশেও হলুদ নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে, আমরা যাকে হলুদ দুধ বলে থাকি, সেটি ‘টারমারিক লাতে’ নামে বিক্রি হচ্ছে পাশ্চাত্যের নামী-দামী রেস্তোরা-ক্যাফেতে। তাই খাবার তালিকা থেকে হলুদ বাদ দেবেন না। এই উপায়গুলো মেনে চললেই হলুদের দাগ দূর হবে আপনার নখ থেকে-

বেকিং সোডা ও লেবুর রস: আধা চা চামচ বেকিং সোডার মধ্যে অর্ধেক লেবুর রস চিপে বেশ করে মিশিয়ে নিন। তার পর এই মিশ্রণটা আঙুলে আর নখের উপর ঘষে ঘষে লাগান। এক মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন সাবান দিয়ে। নখ থেকে দাগ হাওয়া হওয়ার পাশাপাশি হাত হয়ে উঠবে সুগন্ধি। তবে এরপর অবশ্যই ভালো কোনো ময়েশ্চরাইজার লাগাতে ভুলবেন না যেন।

নারিকেল তেল: নারিকেল তেল সামান্য গরম করে নিন। তার পর সেই ঈষদুষ্ণ তেল ম্যাসাজ করুন আঙুলে ও নখে। দুই মিনিট অপেক্ষার পর একটা ভেজা তুলো দিয়ে নখ মুছে নিন। দেখবেন সব দাগ একেবারে দূর হয়ে গিয়েছে এবং আপনার ম্যানিকিওরে আঁচড়টিও লাগেনি!

ফিচার বিজ্ঞাপন

Singapore Tour with Universal Studio 4D/3N

মূল্য: ২৬,৯০০ টাকা

ভুঁড়ি কমান, সুস্থ থাকুন

মূল্য: ১০২৫ টাকা

আপেল সাইডার ভিনেগার ও পানির মিশ্রণ: এক চা চামচ ভিনিগার ও কোয়ার্টার কাপ পানি মিশিয়ে নিন। তার মধ্যে নখ ডুবিয়ে রাখুন এক মিনিটের জন্য। যখন তুলবেন, তখন পুরোনো উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে নিশ্চিতভাবে। আপেল সাইডার ভিনেগার না থাকলে কাজ হবে সাধারণ ভিনেগারেও।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৭২২ বার পড়া হয়েছে