রাজধানী ঢাকার মিরপুর ১-এর চটবাড়ী এলাকায় আশুলিয়া বেড়িবাঁধ সড়কে প্রায় ১২ একর জমির উপর দৃষ্টিনন্দন পিকনিক ও শুটিং স্পট নেভারল্যান্ড – দ্যা আরবান এস্কেপ (Neverland) গড়ে তোলা হয়েছে। রাজধানী ঢাকার মধ্যে বৃক্ষের সুশীতল ছায়াঘেরা নদী তীরের মুক্ত বাতাস ও কোলাহলহীন পরিবেশে পরিবার কিংবা বন্ধু-বান্ধবের সাথে অবসর সময় কাটানোর জন্য নেভারল্যান্ড একটি সেরা বিনোদন কেন্দ্রের নাম।

তামান্না ওয়ার্ল্ড ফ্যামিলি পার্ক-এর কাছে অবস্থিত তুরাগ নদী দিয়ে ঘেরা সাজানো গুছানো নেভারল্যান্ড পিকনিক স্পটে আছে বাংলা ও চাইনিজ খাবারের রেস্টুরেন্ট, বাচ্চাদের জন্য প্লে জোন, কার পার্কিং এবং নৌ-ভ্রমনের ব্যবস্থা। এছাড়া বেড়িবাঁধ ধরে নেভারল্যান্ড পার্কে যাওয়ার রাস্তাটি খুবই উপভোগ্য। প্রতিদিন বিকেল বেলা ও অন্যান্য ছুটির দিনগুলোতে নেভারল্যান্ড এবং বেড়িবাঁধে অনেক বিনোদন প্রেমীদের আগমণ ঘটে।

সময়সূচী
নেভারল্যান্ড পিকনিক স্পট প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে।

প্রবেশ ফি ও অন্যান্য খরচ

নেভারল্যান্ড পিকনিক স্পটে প্রবেশ করার জন্য কোন প্রকার প্রবেশ ফি প্রদান করতে হয় না। তবে তুরাগ নদীতে ১ ঘন্টার জন্য ময়ূরপঙ্খী নৌকায় চড়তে জনপ্রতি ১০০ টাকা লাগে। নেভারল্যান্ডের রেস্টুরেন্টে বাংলা ও চাইনিজ খাবার খেতে ১০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা ব্যয় করতে হবে। এখানে বিভিন্ন সেট মেন্যুর সর্বনিন্ম মূল্য ২২০ টাকা।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Vietnam & Cambodia 9D/8N

মূল্য: 75,900 Taka

Maldives (Paradise Island-Beach Vila & Hulhumale) 3D/2N

মূল্য: ৩২,৯০০ টাকা

নেভারল্যান্ড কিভাবে যাবেন

ঢাকার যেকোন জায়গা থেকে মিরপুর ১ নম্বর বাসস্ট্যান্ড অথবা মাজার রোড এসে রিকশা নিয়ে নেভারল্যান্ড পিকনিক স্পট যেতে পারবেন। আর গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে লেগুনায় চড়ে নেভারল্যান্ড যেতে ১৫ মিনিটের মত সময় লাগে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৯৮ বার পড়া হয়েছে