ছুটি শেষে শহরে ফিরছে কর্মজীবী মানুষ। তাই পরিবহনের পাশাপাশি চলতে শুরু করেছে লঞ্চ-স্টিমারও। ফলে নৌ ভ্রমণের ক্ষেত্রে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি নিজেকেও সতর্ক থাকা জরুরী।
১. নদী বন্দরে জীবাণুমুক্ত করার টানেল ও তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থা আছে কি-না দেখে নিন।
২. লঞ্চে ওঠা-নামার সময় পরস্পর থেকে এক মিটারেরও বেশি দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
৩. লঞ্চে আরোহনের পর বসার স্থানে নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।
৪. লঞ্চে ওঠার আগেই মাস্ক পরে নিতে হবে। প্রয়োজনে পিপিই বা গ্লাভস পরতে পারেন।
৫. লঞ্চের টয়লেট ব্যবহার না করাই ভালো। করলেও সাবান-পানির ব্যবস্থা আছে কি-না দেখে নিন।
৬. লঞ্চের হোটেল বা ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে কিছু কিনে খাবেন না। পারলে সঙ্গে খাবার আনুন।
৭. প্রয়োজনে নিজের কাছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে পারেন।
৮. লঞ্চের বাসন ও বিছানাপত্র পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন আছে কি-না দেখে নিন।
৯. লঞ্চের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে থাকা থেকে বিরত থাকবেন।
১০. লঞ্চের কেবিনে থাকলে দরজার হাতল ধরবেন না।
১১. যতদূর সম্ভব নিজের চোখ, মুখ ও কানে হাত দেবেন না।
১২. লঞ্চে কোনো রকম আড্ডা বা খেলাধুলা থেকে বিরত থাকবেন।
১৩. লঞ্চ থেকে নেমে বাসায় ঢুকেই দুই হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন।
১৪. বাসায় পৌঁছে পরনের কাপড়-চোপড় ধুয়ে গোসল করে নেবেন।
১৫. ভ্রমণের পর অন্তত ১৪ দিন পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
কানাডা ভিসা
চায়না ভিসা (বিজনেসম্যান)
Cairo-Alexandria-Aswan & Luxor 8D/7N
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩৪৩ বার পড়া হয়েছে