শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড- এ কথাটির ওপর আস্থা রেখেই পর্তুগালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু রাখার জন্য শিক্ষক এবং কর্মচারীদের জন্য কোভিড-১৯ রেপিড টেস্ট এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুত ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

উচ্চ করোনা সংক্রমনের কারণে দুই মাসব্যাপী কঠিন জরুরি অবস্থার পর গত ১৫ মার্চ নার্সারি এবং প্রাথমিক প্রথম সার্কেলের শিশুদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলা হয়  এবং আগামী ইস্টারের ছুটির পর ৫ এপ্রিল থেকে খোলা হবে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় সার্কেলের প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।

ইতিমধ্যে নার্সারি এবং প্রথম সার্কেলের সকল শিক্ষক কর্মচারী মিলিয়ে ৮২ হাজার জনকে প্রথম সপ্তাহে রেপিড টেস্ট করানো হয় এবং এদের মধ্যে মাত্র ৮০ জন পজিটিভ শনাক্ত হয়। উক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ভ্যাকসিন গ্রহণ করার আগপর্যন্ত তাদের প্রতি সপ্তাহের কোভিড-১৯ রেপিড টেস্ট করানো হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার বিষয়ে বরাবরই পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী অ্যান্তনিও কস্তা বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। গত জানুয়ারি মাসে উচ্চ করোনা সংক্রমণ হারের মধ্যেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার জন্য তাকে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। অতঃপর ১১ মার্চ জরুরি অবস্থার নতুন লকডাউন বিধিমালায় সর্বপ্রথম যে বিষয়টি তিনি অন্তর্ভুক্ত করেছেন তা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া এবং স্বাভাবিক রাখার জন্য একটি নতুন পরিকল্পনা; যা বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে পর্তুগালের শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Hanoi, Halong, Halong Bay Cruise 5D/4N

মূল্য: 32,900 Taka

Kathmandu-Nagarkot 4D/3N

মূল্য: ১২,৯০০ টাকা

Siem Reap Cambodia 4D/3N

মূল্য: 26,900 Taka

Source: Jugantor

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২১৯ বার পড়া হয়েছে