সম্ভাব্য পুঁজি:৫০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০ টাকা পর্যন্ত
সম্ভাব্য লাভ:প্রতিটি পানির জারের উৎপাদন খরচ পড়ে ১৫ থেকে ২০ টাকা। পানি বিক্রি করা যায় শোধন জার ৭০ থেকে ৮০ টাকায় এবং সাধারণ পানি প্রতি জার ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়।
প্রস্তুত প্রণালি:একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট তৈরি করতে প্রথমে তিন-চার কাঠা জায়গা লাগবে। পানি রাখার জন্য একটি রিজার্ভ ট্যাংক তৈরি করতে হবে। যদি ওয়াসার পানির ব্যবস্থা না থাকে, তাহলে সাবমার্সেবল মেশিনের সাহায্যে মাটির গভীর থেকে পানি তোলার ব্যবস্থা করতে হবে। পানির বিশুদ্ধতা যাচাইয়ের জন্য তৈরি করতে হবে একটি ল্যাব। আর বিএসটিআইয়ের কোড অনুযায়ী পুরো প্ল্যান্ট টাইলস করতে হবে। এ ছাড়া প্রয়োজন ট্রেড লাইসেন্স, টিন সার্টিফিকেট, ইনকরপোরেশন সার্টিফিকেট, ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন, ট্রেড মার্ক রেজিস্ট্রেশন, বিএসটিআই সার্টিফিকেট ও আইসিডিডিআরবি সার্টিফিকেট।
বাজারজাতকরণ:ফাস্টফুডের দোকান, রেস্টুরেন্ট, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, চায়ের দোকান এবং বিভিন্ন অফিস আদালত এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা এর ভোক্তা হবে।।
যোগ্যতা:এ ব্যবসায়ে বিশেষ কোনো যোগ্যতা লাগবে না।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৭৭৩ বার পড়া হয়েছে