করোনার কারণে গৃহবন্দি জীবন। তা না হলে এই দু’ মাসে কোথাও না কোথাও ভ্রমণ করা হয়ে যেত। আপনিই বলুন, বেড়াতে কার না ভালো লাগে! সুযোগ পেলেই তো মন ডানা মেলে উড়তে চায়। তাই তো দু’দিনের অবকাশ পেলেই বেরিয়ে পড়তে মন চায় প্রকৃতির টানে।
যারা ভ্রমণে আগ্রহী; তারা সারা বছরই ক্যালেন্ডারের দিকে তাকিয়ে থাকেন। সুযোগ পেলেই বেরিয়ে পড়তে চান। তবে বেড়াতে ভালোবাসেন কিন্তু দার্জিলিং যাননি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এবার একটি গোপন কথা বলি, দার্জিলিঙের কাছেই কিন্তু বিস্ময়কর এক গ্রাম।
করোনা শেষে ভ্রমণের এক সুন্দর ঠিকানা পাবেন সে গ্রামে। শিয়ালদহ থেকে রাত সাড়ে ৮টায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে উঠবেন। পরদিন সকালে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছে যাবেন। স্টেশনের বাইরে পাবেন ভাড়া গাড়ি। ঘণ্টা চারেকের মধ্যেই পৌঁছে যাবেন নিবিড় সেই সবুজের ঠিকানায়।
যারা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন; তাদের জন্য পাহাড়ি গ্রাম ‘রংবুল’ হতে পারে সেই সেরা ঠিকানা। এতক্ষণ সেই গ্রামের কথাই বলছিলাম। সেখানে বেড়াতে গেলে মনে চলে আসবে প্রশান্তি। করোনার ধকল শেষে উপযুক্ত স্থান হতে পারে পর্যটকদের জন্য।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মায়ানমার ভিসা (ভিজিট ভিসা)
Moscow, Novosibirsk ,Irkutsk & St.Petersburg 9D/8N
Moscow & St.Petersburg 5D/4N
দার্জিলিং থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে এই মনকাড়া ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম। সারা বছরই সেখানে পর্যটকরা বেড়াতে আসেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে। খুব কম সময়ে জায়গাটি ভ্রমণপিপাসুদের কাছে বিশেষ প্রিয় হয়ে উঠেছে। এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের আবাসন।
পরিবেশ অনকূলে এলে, করোনা থেকে মুক্তি পেয়ে গেলে, হাতে সময় থাকলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের লামাহাটা থেকে। অবকাশে পাহাড়টাকে জমিয়ে উপভোগ করুন। তাহলে আজ থেকে অপেক্ষা করতে থাকুন। করোনা শেষেই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা করে ফেলুন!
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩৩৫ বার পড়া হয়েছে