পবিত্র ঈদ উল আজহার আগে থেকে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের হার আকস্মিকভাবে বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে সরকার কর্তৃক ঘোষিত সর্বাত্মক লকডাউনের ফলে কর্মহীন হয়ে পড়ে অসংখ্য মানুষ। এসব অস্বচ্ছল পরিবারের মাঝে চাল সহায়তা দিয়েছে পুরান ঢাকার সেচ্ছাসেবী সংগঠন মাঞ্জা।
রবিবার (২৫ জুলাই) সকালে পুরান ঢাকার শিংটোলার মাঞ্জার অফিস প্রাঙ্গণে সেচ্ছাসেবী সংগঠন মাঞ্জা উদ্যোগে ৫ কেজি করে প্রায় দুই শতাধিক পরিবারকে ধাপে ধাপে চাল উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
উল্লেখ্য যে, লকডাউনের করোনা কালীন সময়ে যেনো জনসমাগম না হয়। সে কথা চিন্তা করে প্রায় ৩০০ পরিবারের চাল সামগ্রী আমাদের সদস্যদের দ্বারা বাসায় পৌঁছানো হয়। সবমিলিয়ে পাঁচ শতাধিক পরিবারকে এই উপহার দেওয়া হয়। এছাড়া যারা প্রাঙ্গণে উপস্থিত ছিলেন, বিতরণকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
করোনা ভাইরাস সংকটকালীন পরিস্থিতিতে কর্মহীন হয়ে পড়া অসচ্ছল, অসহায়, নিম্ন, দরিদ্র, রিকশা-ভ্যান চালক, শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, এমন পরিবারের মাঝে ৫ কেজি করে এক সপ্তাহের চাল তুলে দেয়া হয়। এ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলেও জানানো হয়।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Moscow, Novosibirsk ,Irkutsk & St.Petersburg 9D/8N
Thimpu-Paro-Dochala Pass-Punakha 5D/4N
বাংকক-পাতাইয়া-কোরাল আইল্যান্ড-ফুকেট-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৬দিন ৫ রাত
এ সময় মাঞ্জার অন্যতম সদস্য মানব ঘোষ মিহির বলেন, লকডাউনের আগে থেকেই আমরা চাল সংগ্রহ করা শুরু করি আমাদের সকল সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে এই প্রজেক্ট আমার সুন্দর ভাবে শেষ করতে পেরেছি। তিনি আরেও বলেন, আমাদের যারা চাল দিয়েছে সবাই আমাদের পরিচিত লোকজন, যারা আমাদের সামাজিক কাজ করার জন্য উৎসাহিত করেন।
আমরা যে কোনো পরিস্থতিতে মানুষের পাশে আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করে যেতে চাই। যারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে মাঞ্জা পরিবার। সামনে কি কার্যক্রম আছে জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন। বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গুর প্রদূর্ভাব বেড়েছে। আমরা সামনে ডেঙ্গু নিয়ে পরিচ্ছন্নতার কাজ করার চিন্তা করছি।এজন্য সবার সহযোগিতায় চাই।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৭৭ বার পড়া হয়েছে