পুড়ে যাওয়া ক্ষতস্থান রোগীদের জন্য কষ্টদায়ক। এ ক্ষতস্থানকে শীতল কিছু দিয়ে ঢেকে রাখলে কিছু সময়ের জন্য জ্বালাপোড়া থেকে স্বস্তি পাওয়া যায় বটে, কিন্তু খুব দ্রুতই সেই ব্যথা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। এর কারণ সেই ক্ষতস্থানকে সম্পূর্ণ ঠান্ডা করার আগেই শীতল কিছু দ্বারা বদ্ধপরিবেশ সৃষ্টি করা হয়, যার ফলে সেই ক্ষতস্থানের চামড়া পুড়তেই থাকবে।

প্রায় সব ধরনের পোড়াস্থানে প্রথম করণীয় বিষয় হচ্ছে, পুড়ে যাওয়া জায়গার সঙ্গে লেগে থাকা যে কোনো কিছু না সরিয়ে অনেকক্ষণ ধরে প্রচুর পরিমাণে ঠান্ডা পানি দেওয়া। পানি দেওয়ার এ সময়কাল অবশ্যই যত বেশি হয় ততই ভালো, অন্তত ২০ মিনিট। দীর্ঘক্ষণ ধরে ঠান্ডা পানি ঢালার উদ্দেশ্য জায়গাটাকে পুরোপুরি ঠান্ডা করা এবং সঙ্গে সঙ্গে অসাড় করে ফেলা।

ক্ষতস্থানটি সম্পূর্ণরূপে ঠান্ডা হওয়ার পর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ঢেকে বা জড়িয়ে রাখা যেতে পারে যেন সেখানে জীবাণুর সংক্রমণ না ঘটে। যদি গরম আলকাতরা বা এ ধরনের ভারি কোনো পদার্থ দ্বারা চামড়া পুড়ে যায়, তখন সে স্থানে শীতল মাখন লাগানো ভালো। মাখনের তৈলাক্ততা এসব ভারি পদার্থ অপসারণে সহায়তা করে এবং জ্বালাপোড়া ধীরে ধীরে কমিয়ে আনে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

সরবাটা ঘি ২৫০ গ্রাম

মূল্য: ৩৩০ টাকা

Email Marketing

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

Cairo, Alexandria & Sharm El Sheikh 6D/5N

মূল্য: 57,900 Taka

প্রয়োজনে অবশ্যই ডাক্তার এর শরণাপন্ন হতে হবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩৬ বার পড়া হয়েছে